হোম > ছাপা সংস্করণ

বৃষ্টির অভাবে আমন চাষ ব্যাহত হওয়ার আশঙ্কা

মানিকছড়ি (খাগড়াছড়ি) প্রতিনিধি

উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, গত আমন মৌসুমে উপজেলায় ২ হাজার ৯৮৬ হেক্টর জমিতে আমন চাষ করা হয়। কিন্তু এবার বৃষ্টি না থাকায় ১ হাজার ৫০০ হেক্টর জমিতে চারা রোপণ করতে পারেননি কৃষক। উপজেলার মধ্য তিনটহরী এলাকার বড় বড় বিলে হালচাষ দিয়ে রাখা হলেও পানির অভাবে জুলাই মাসের শেষ মুহূর্তে এসেও চারা রোপণ করা যায়নি। ফলে বীজতলায় আমন ধানের চারা নষ্ট হচ্ছে। ১০০০ হেক্টরে আংশিক চারা রোপণ করা হয়েছে।

প্রান্তিক কৃষক মংতু মারমা বলেন, ‘তিনটহরী বাজারের পূর্ব পাশের এ বিলে ৩০ শতক জমি বর্গায় চাষ করেছি। চারার বয়স ৩৩ দিন পেরিয়ে যাচ্ছে। পানির অভাবে চারা রোপণের সুযোগ হচ্ছে না। পানি সেচের ব্যবস্থাও নেই।’

কেকরাছড়ি বিলের কৃষক মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘বর্ষাকালে বৃষ্টি হচ্ছে না। এটা আমাদের আশাহত করেছে। এ বছর আমন চাষে ভরাডুবির আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।’

কুমারী বিলের কৃষক ও ইউপি সদস্য কংচাইরী মারমা বলেন, ‘আমাদের এ বিলে প্রায় ২০০ হেক্টরের বেশি চাষযোগ্য জমি আছে। অথচ সেচ সুবিধা নেই। বীজতলায় চারার বয়স বেড়ে যাচ্ছে। সেচ সুবিধা নিশ্চিত করতে কৃষি বিভাগের সুদৃষ্টি কামনা করছি।’

উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. হাসিনুর রহমান বলেন, ‘এ বছর আশানুরূপ বৃষ্টি না হওয়ায় আমন চাষ ব্যাহত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। বিএডিসি কর্তৃপক্ষ কৃষি অফিসের সঙ্গে কোনো কাজে সমন্বয় করে না। ফলে প্রান্তিক কৃষকের কাছে সেচ সুবিধা পৌঁছায়নি।’

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেষ সাক্ষীর জেরা চলছে

ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ পাওয়ার আশায় সাগরে জেলেরা

ভারতের নিষেধাজ্ঞা: স্থলবন্দর থেকে ফেরত আসছে রপ্তানি পণ্য

নিলামে গৌতম বুদ্ধের রত্নসম্ভার

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সমালোচনা জাতিসংঘের উদ্বেগ

ভারতের হামলা, পাকিস্তানের প্রস্তুতি

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ