হোম > ছাপা সংস্করণ

ফেরি চালু না হওয়ায় নদী পারাপারে দুর্ভোগ

অষ্টগ্রাম (কিশোরগঞ্জ) প্রতিনিধি

কিশোরগঞ্জের হাওরবেষ্টিত তিন উপজেলায় পানি কমে যাওয়ায় শুরু হয়েছে সড়ক যোগাযোগ। কিন্তু এখানকার পাঁচটি ফেরি চালু না হওয়ায় নৌকায় নদী পারাপারে বাড়ছে দুর্ভোগ। তবে চলতি মাসে ফেরি চালুর আশ্বাস দিয়েছেন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।

স্থানীয় যাত্রীদের অভিযোগ, সময়মতো সরকারি ফেরি চলাচল না করায় গুদারায় (খেয়ানৌকা) যাত্রীর চাপ বেড়েছে কয়েক গুণ। নারী-শিশুদের বাধ্য হয়ে আতঙ্কের মধ্যেই নদী পারাপার হতে হয়। অতিরিক্ত যাত্রীর কারণে যেকোনো সময় ঘটতে পারে দুর্ঘটনা।

কিশোরগঞ্জ সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের উপসহকারী প্রকৌশলী মোহাম্মদ মনির হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ফেরিঘাটের সংযোগ সড়কের কাজ চলমান। আশা করছি, ১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ফেরিগুলো চলাচল শুরু করবে।’

জানা গেছে, কিশোরগঞ্জের হাওরাঞ্চলের তিন উপজেলায় বছরে ছয় মাস শুষ্ক মৌসুমে পাঁচটি ফেরি চলাচল করে। ২০২০ সালে তিন উপজেলার কয়েক লাখ মানুষের বর্ষাকালে সড়ক যাতায়াতের জন্য মিঠামইন-করিমগঞ্জ ও ইটনা-করিমগঞ্জ দুই সড়কের নদী পারাপারে পাঁচটি ফেরি চালু করে সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তর। এর মধ্যে মিঠামইন-করিমগঞ্জ সড়কের ঘোড়াউত্রা নদীর মিঠামইন সদরে শান্তিপুর ঘাট ও বাউলাই নদের করিমগঞ্জ সুতারপাড়া ইউনিয়নের বালিখলা ঘাটে দুটি। ইটনা-করিমগঞ্জ সড়কের ধনু নদের ইটনা সদর ইউনিয়নের বলদা ঘাট, ধনুর শাখা নদী বড়ইবাড়ি ইউনিয়নের বড়ইবাড়ি ঘাট ও বাউলাই নদের করিমগঞ্জের চামড়া বন্দরে তিনটি ফেরি চলাচল করে।

ইটনা সদর ইউনিয়নের গণমাধ্যম ও সাংস্কৃতিক কর্মী আজাদ হোসেন বাহাদুল বলেন, ২০ দিনের বেশি হলেও  ফেরি চালু হয়নি। মানুষ যান পরিবর্তন করে যাতায়াত করছে। দ্রুত ফেরি চালু হলে মানুষের ভোগান্তি লাঘব হতো। 

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেষ সাক্ষীর জেরা চলছে

ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ পাওয়ার আশায় সাগরে জেলেরা

ভারতের নিষেধাজ্ঞা: স্থলবন্দর থেকে ফেরত আসছে রপ্তানি পণ্য

নিলামে গৌতম বুদ্ধের রত্নসম্ভার

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সমালোচনা জাতিসংঘের উদ্বেগ

ভারতের হামলা, পাকিস্তানের প্রস্তুতি

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ