হোম > ছাপা সংস্করণ

খাদ্যবাহিত রোগে প্রতি ১০ জনে একজন অসুস্থ

রংপুর প্রতিনিধি

খাদ্যবাহিত রোগে প্রতি ১০ জনে একজন অসুস্থ হন। প্রতিবছর বিশ্বে এ রোগে ৪ লাখ ২০ হাজার মানুষ মারা যান। এর মধ্যে তিনজনে একজন শিশু রয়েছে।

গতকাল বুধবার নিরাপদ খাদ্যবিষয়ক সচেতনতামূলক কর্মশালায় এ তথ্য জানানো হয়। নগরীর আরডিআরএস ভবনে নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের সক্ষমতা বৃদ্ধিকরণ প্রকল্পের আয়োজনে কর্মশালাটি অনুষ্ঠিত হয়।

প্রকল্পের পরিচালক (জনস্বাস্থ্য ও পুষ্টি) মঞ্জুর মোর্শেদের সভাপতিত্বে কর্মশালায় প্রধান অতিথি ছিলেন নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান আব্দুল কাইউম সরকার। মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন কর্তৃপক্ষের অতিরিক্ত পরিচালক অমিতাভ মন্ডল।

বক্তারা বলেন, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় প্রতি বছর দূষিত খাবার গ্রহণ করে ১৫ কোটির বেশি মানুষ অসুস্থ হন। এর মধ্যে শুধু শিশুর সংখ্যা ৬ কোটি। এ ছাড়া প্রতি বছর খাদ্যবাহিত রোগে ১ লাখ ৭৫ হাজারের বেশি মানুষ মারা যান, এর ৫০ হাজারই শিশু।

অনুষ্ঠানে জানানো হয়, খাদ্যে ভেজাল দিন দিন বেড়ে গেছে। ডালডা ও ডিমের সাদা অংশকে কেকের ওপরে ক্রিম হিসেবে চালানো হচ্ছে। মিষ্টিতে স্যাকারিন মেশানো হচ্ছে। বিভিন্ন খাবারে অনুমোদনহীন রং মেশানো হচ্ছে। এসব স্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর।

এ সময় কর্তৃপক্ষ জানায়, নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করতে তৃণমূল পর্যায়ে খাদ্যের পরীক্ষা ব্যবস্থা পৌঁছে দেওয়া হবে। এ ছাড়া জনগণকে ফাঁকি দিয়ে দ্রুত বড়লোক হওয়া ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করা হয়।

কর্মশালায় জেলার শতাধিক সরকারি-বেসরকারি দপ্তরের কর্মকর্তা, সুশীল সমাজের প্রতিনিধি, ব্যবসায়ী, ভোক্তা অংশ নেন।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রশাসক আসিব আহসান, পুলিশ সুপার ফেরদৌস আলী চৌধুরী প্রমুখ।

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেষ সাক্ষীর জেরা চলছে

ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ পাওয়ার আশায় সাগরে জেলেরা

ভারতের নিষেধাজ্ঞা: স্থলবন্দর থেকে ফেরত আসছে রপ্তানি পণ্য

নিলামে গৌতম বুদ্ধের রত্নসম্ভার

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সমালোচনা জাতিসংঘের উদ্বেগ

ভারতের হামলা, পাকিস্তানের প্রস্তুতি

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ