হোম > ছাপা সংস্করণ

রায়পুরে জ্বর ও নিউমোনিয়ায় আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে

রায়পুর (লক্ষ্মীপুর) প্রতিনিধি

লক্ষ্মীপুরের রায়পুরে জ্বর, ঠান্ডা ও নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের বহির্বিভাগে প্রতিদিন প্রায় ২০০ রোগী চিকিৎসা নিচ্ছেন। প্রতিদিন গড়ে পাঁচজনের বেশি রোগী ঠান্ডাজনিত রোগে হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছেন। তবে কলেরায় আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা কমছে।

হাসপাতালের জরুরি বিভাগে কর্মরত উপসহকারী স্বাস্থ্য কর্মকর্তা মোজাম্মেল হোসেন জানান, কলেরায় আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ক্রমেই কমে আসছে। দুই সপ্তাহ আগেও দিনে গড়ে ২০-২৫ জন ভর্তি হতো। এখন তা পাঁচজনে নেমে এসেছে। কলেরায় আক্রান্ত হয়ে গত মঙ্গলবার সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত ভর্তি হয়েছেন দুজন। এর আগের দুই দিনও পাঁচজন করে রোগী ভর্তি হয়েছেন। তবে প্রতিদিন গড়ে পাঁচজনের অধিক রোগী জ্বর, ঠান্ডা ও নিউমোনিয়া নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছেন।

উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল টেকনোলজিস্ট (ল্যাব) জাফর আহমদ জানান, গত দুই সপ্তাহে ৩৫ জন করোনার নমুনা দিয়েছেন। এর মধ্যে অন্তত ২০ জনের পজিটিভ এসেছে। গত মঙ্গলবার পাঁচজনের নমুনা পরীক্ষা করে চারজন শনাক্ত হয়েছেন। একজনের নমুনা পিসিআর ল্যাবে পাঠানো হয়েছে।

উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা জাকির হোসেন বলেন, ‘বহির্বিভাগে চিকিৎসা নেওয়া রোগীদের অধিকাংশই জ্বর, ঠান্ডা ও কাশি নিয়ে চিকিৎসা নিচ্ছেন। করোনার নমুনা দিতে বললেও তাঁরা উৎসাহী হচ্ছেন না। এ ধরনের আক্রান্তের বিষয়টিকে আমরা স্বাভাবিক মনে করছি না। লোকজনকে আতঙ্কিত না হয়ে করোনা পরীক্ষার হার বাড়ানোর জন্য আমরা উদ্বুদ্ধ করে যাচ্ছি।’

উল্লেখ্য, আজকের পত্রিকায় গত ৪ জানুয়ারি ‘রায়পুরে কলেরার প্রকোপ?’, ৫ জানুয়ারি ‘ইলেকট্রোলাইট পরীক্ষা হয় না স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে’, ১২ জানুয়ারি ‘রায়পুরে কলেরার প্রকোপ কমছে’ ও ১৮ ডিসেম্বর ‘হঠাৎ বেড়েছে ডায়রিয়া রোগী’ শিরোনামে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়।

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেষ সাক্ষীর জেরা চলছে

ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ পাওয়ার আশায় সাগরে জেলেরা

ভারতের নিষেধাজ্ঞা: স্থলবন্দর থেকে ফেরত আসছে রপ্তানি পণ্য

নিলামে গৌতম বুদ্ধের রত্নসম্ভার

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সমালোচনা জাতিসংঘের উদ্বেগ

ভারতের হামলা, পাকিস্তানের প্রস্তুতি

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ