হোম > ছাপা সংস্করণ

কাজ করেছি বলেই সমালোচনা হচ্ছে, আরও কাজ করতে চাই

অর্চি হক, ঢাকা

২০১৮ সাল থেকে ই-ক্যাবের সভাপতি আপনি। এবারও নেতৃত্বে এলে সদস্যরা আপনার কাছে নতুন কী পাবেন?

শমী কায়সার: আমরা তাঁদের সদস্যপদ দিয়েছি, তৈরি করেছি। নীতিনির্ধারনী পর্যায়ে সুযোগও করে দিয়েছি। সামনে নারী উদ্যোক্তাদের জন্য অনেক কিছু করার আছে। নারীদের মধ্যে ৮০ থেকে ৯০ শতাংশই ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তা। তাঁদের জন্য অনেক নিয়মনীতি পুনর্গঠন ও বদলাতে হবে। ভ্যাট-সংক্রান্ত, স্থানীয় ও বৈদেশিক বিনিয়োগের নীতিতে পরিবর্তন আসতে পারে। এ খাতের ভিত্তিটা তৈরি হয়ে গেছে। সেন্ট্রাল মনিটরিং সেলটা হয়ে গেলে অনেক কিছুই গুছিয়ে উঠবে।

ই-ক্যাব সদস্য এবং নেতৃত্বের মধ্যে দূরত্বের অভিযোগ রয়েছে। এ বিষয়ে আপনি কিছু জানেন কি না?

শমী কায়সার: আমি এমনটা মনে করি না। এসব ভুল তথ্য। করোনাকালে কমিটির সবাই মিলে কাজ করেছি। কাজ করেছি বলেই সমালোচনা হচ্ছে। কিছু না করলে তো আর সমালোচনা হতো না।

বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের সদস্যপদ স্থগিত করেছেন আপনারা। তাঁদের বিষয়ে কী সিদ্ধান্ত নেবেন?

শমী কায়সার: যাঁরা নির্দেশনা মেনে ব্যবসা করবেন, অবশ্যই তাঁদের সদস্যপদ থাকবে। এটাই স্বাভাবিক।

ই-কমার্স খাতে বর্তমানে কী ধরনের চ্যালেঞ্জ রয়েছে?

শমী কায়সার: লজিস্টিকস ও ডেলিভারি। এখনো চূড়ান্ত ভোক্তা পর্যায়ে ডেলিভারি একটা বড় চ্যালেঞ্জ। তা ছাড়া উদ্যোক্তাদের অর্থায়নের জন্য ব্যাংক এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোতে নীতিমালা দরকার। এই বিষয়ে আরও কাজ করতে হবে।

এসক্রো সিস্টেম নিয়ে কী বলবেন?

শমী কায়সার: ২০১৮ সালে আমরাই প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে এসক্রো সিস্টেমের পরামর্শ দিয়েছিলাম। বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে আমাদের টিম কাজ করছে।

ভোটাররা কেন আপনাকে ভোট দেবেন?

শমী কায়সার: আমরা ইতিমধ্যে কাজ করে প্রমাণ করেছি; আবার এলে অসমাপ্ত কাজগুলো শেষ করতে চাই।

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেষ সাক্ষীর জেরা চলছে

ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ পাওয়ার আশায় সাগরে জেলেরা

ভারতের নিষেধাজ্ঞা: স্থলবন্দর থেকে ফেরত আসছে রপ্তানি পণ্য

নিলামে গৌতম বুদ্ধের রত্নসম্ভার

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সমালোচনা জাতিসংঘের উদ্বেগ

ভারতের হামলা, পাকিস্তানের প্রস্তুতি

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ