হোম > ছাপা সংস্করণ

‘মোগো আবার কিসের ঈদ, মাইয়ারেই ডাক্তার দেখাইতে পারি না’

ঝালকাঠি প্রতিনিধি

মরিয়ম আক্তারের বুকে মাকড়সা আকৃতির একধরনের শিকড়ের মতো ছড়িয়ে আছে। ১১ বছর বয়সী মরিয়ম ঝালকাঠি শহরের ৯ নম্বর ওয়ার্ড কলাবাগান এলাকার সৈয়দ হালিমা মোয়াজ্জেম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের তৃতীয় শ্রেণির ছাত্রী। মরিয়মের বাবা রহিম হোসেন রিকশা চালিয়ে জীবিকা নির্বাহ করেন। 
মা নূপুর বেগম জানান, পাঁচ-ছয় বছর আগে মরিয়মের বুকের ওপর মাকড়সা আকৃতির কাঠামোটা দেখা যায়। তখন থেকেই এক এক করে ঝালকাঠি সদর হাসপাতালের ডাক্তার দেখিয়েছেন। পরে বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজের সহযোগী অধ্যাপক ডা. প্রদীপ কর্মকারকে ঝালকাঠির একটি বেসরকারি চেম্বারে দেখান। পরে তিনি ঢাকা নিয়ে ডাক্তার দেখানোর এবং অপারেশন করানোর পরামর্শ দেন।

নূপুর বেগম বলেন, ‘সামনে ঈদ, ছোট ছোট বাচ্চা। নতুন কাপড়ের জন্য কান্নাকাটি করে। কিন্তু কি করবো। মাইয়াডারেই তো ডাক্তার দেখাতে পারি না, ঈদ পালন করমু কীভাবে?’

সৈয়দ হালিমা মোয়াজ্জেম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সায়মা মনি বলেন, ‘ওর বুকের ভেতর শিকড় তৈরি করে ছড়িয়ে যাচ্ছে। এটি দ্রুত অপসারণ করতে হবে। চিকিৎসকেরা রোগটি শনাক্ত করতে পারছেন না। মেয়েটির বাবা রিকশাচালক। তাঁর পক্ষে এত বড় অপারেশন করা সম্ভব নয়।’ 
সাহায্য পাঠানোর বিকাশ নম্বর ০১৭৭৩৯৬৯৯২২ (মরিয়মের বাবার নম্বর)। 

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেষ সাক্ষীর জেরা চলছে

ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ পাওয়ার আশায় সাগরে জেলেরা

ভারতের নিষেধাজ্ঞা: স্থলবন্দর থেকে ফেরত আসছে রপ্তানি পণ্য

নিলামে গৌতম বুদ্ধের রত্নসম্ভার

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সমালোচনা জাতিসংঘের উদ্বেগ

ভারতের হামলা, পাকিস্তানের প্রস্তুতি

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ