হোম > ছাপা সংস্করণ

যার যা কাজ

সম্পাদকীয়

ভোলফগাং আমেডিউস মোজার্ট তাঁর নাম। কিন্তু এত বড় নামে কেউই তাঁকে চেনে না। তিনি সবার কাছে মোজার্ট নামে পরিচিত। কেউ কেউ মোৎসার্টও বলে থাকেন। তাঁর বাবা নিজেও বেহালা বাজাতে ভালো বাসতেন। কাজ করতেন তিনি আর্চবিশপের সভায়। সংগীতের প্রতি বাবার এই ভালোবাসা ছোট্ট ছেলেটাকেও সংগীতের প্রতি আকৃষ্ট করে। চার বছর বয়স থেকেই মোজার্ট কি-বোর্ড আর বেহালায় হাত পাকিয়েছিলেন।

ছয় বছর যখন বয়স, তখন সপরিবারে মোজার্ট বেরিয়েছিলেন ইউরোপের বিভিন্ন শহরে সংগীত ভ্রমণে। মজার ব্যাপার হলো, এই সফরে এত অর্থ আয় করা হয়েছিল, যা আর্চবিশপের সভায় মোজার্টের বাবা এত দিন কাজ করেও করতে পারেননি।

চার বছর বয়সেই মোজার্ট নোটেশন লিখতে শুরু করেন। বাবার কাছে তা খুব জটিল বলে মনে হয়েছিল। বাবা সেই নোটেশন দেখে বলেছিলেন, ‘খুব বড় সংগীতজ্ঞও এই জটিল নোটেশন অনুযায়ী সংগীত তৈরি করতে পারবে না। উত্তরে ছোট্ট মোজার্ট বলেছিল, ‘এই নোটেশন দেখে একটা বাচ্চাও সেটা বাজাতে পারবে, আমি নিজেই পারব।’

১৭ বছর বয়সে মোজার্ট যখন ফ্রাঙ্কফুর্টে কনসার্ট করতে গেছেন, তখন সবাই তন্ময় হয়ে তাঁর সৃষ্টি উপভোগ করছিলেন। কনসার্ট শেষে মোজার্টের দিকে এগিয়ে এল ১৪ বছর বয়সী এক বালক। এসে বলল, ‘আপনার কাজটা খুব কঠিন, তাই না?’

মোজার্ট বললেন, ‘একেবারেই না। আমার কাছে কাজটা খুব সহজ বলে মনে হয়।’

ছেলেটি বলল, ‘যদি আমাকে জিজ্ঞেস করা হয় সবচেয়ে সহজ কাজ কোনটা, তাহলে আমি বলব, অবশ্যই কবিতা লেখা। শব্দগুলো নিজের মতো করেই চলে আসে লেখার খাতায়।’

১৭ বছর বয়সী মোজার্টের কাছে ১৪ বছর বয়সী যে ছেলেটি এসেছিল, সে কে জানেন? জার্মান সাহিত্যে ছেলেটি নাম করেছিল এবং একসময় সে হয়ে উঠেছিল জার্মান সাহিত্যের সেরা মানুষ—গ্যেটে।

সূত্র: ই-ফাক্ত ডট রু

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেষ সাক্ষীর জেরা চলছে

ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ পাওয়ার আশায় সাগরে জেলেরা

ভারতের নিষেধাজ্ঞা: স্থলবন্দর থেকে ফেরত আসছে রপ্তানি পণ্য

নিলামে গৌতম বুদ্ধের রত্নসম্ভার

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সমালোচনা জাতিসংঘের উদ্বেগ

ভারতের হামলা, পাকিস্তানের প্রস্তুতি

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ