গর্ভকালীন খাবার নিশ্চিত করতে খাদ্য় প্রস্তুত, রান্না ও সংরক্ষণ পদ্ধতির দিকে নজর রাখতে হবে।
মাছ-মাংস পরিষ্কার করার পর ছুরি, বঁটি ভালোভাবে গরম পানি দিয়ে ধুয়ে নিতে হবে। এরপর হাত কমপক্ষে ২০ সেকেন্ড সময় নিয়ে কুসুম গরম পানি ও সাবান দিয়ে ধুয়ে নিতে হবে। এতে ব্যাকটেরিয়া ছড়ানোর আশঙ্কা কমবে।
ফল ও সবজি খাওয়া বা রান্না করার আগে কলের ঠান্ডা পানির নিচে রেখে ধুয়ে নিতে হবে। বাজার থেকে আনার পর ফল ও সবজির খোসার ওপর আলতো স্ক্রাব ব্রাশ ব্যবহার করে ময়লা পরিষ্কার করে নিতে হবে। এতে ব্যাকটেরিয়া ছড়াবে না।
খাবার খাওয়ার পর অবশিষ্ট থাকলে তা সঠিকভাবে সংরক্ষণ করুন। রান্না করা খাবার দুই ঘণ্টার মধ্যে ফ্রিজে রাখুন। গর্ভাবস্থায় বাসি বা পচনশীল খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে।
অবশিষ্ট খাবার বারবার গরম করে খাওয়া থেকে বিরত থাকা ভালো এ সময়ে। এতে খাবারের পুষ্টিগুণ কমে যাবে না।
শাকসবজি যতটা সম্ভব টাটকা ও সতেজ অবস্থায় খাওয়া ভালো। এতে খাবারে পুষ্টিমান ভালো থাকে।
যতটুকু সম্ভব কম তেল ও মসলা ব্যবহার করবেন। কারণ, সাধারণত গর্ভকালে কোষ্ঠকাঠিন্য ও গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দেখা দেয়।