হোম > ছাপা সংস্করণ

‘আমাদের ভূমি সীমিত, তাই সামুদ্রিক সম্পদকে কাজে লাগাতে হবে’

নোয়াখালী প্রতিনিধি

নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (নোবিপ্রবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. দিদার-উল-আলম বলেন, ‘আমাদের দেশে জনসংখ্যা দিন দিন বাড়ছে, কিন্তু ভূমি সীমিত। তাই আমাদের সামুদ্রিক সম্পদকে কাজে লাগাতে হবে। আমাদের বিশাল-বিস্তৃত সমুদ্রসীমা রয়েছে, এই রিসোর্সকে কাজে লাগাতে হবে।’ গতকাল মঙ্গলবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবির) প্রফেসর আব্দুল মতিন চৌধুরী সম্মেলন কক্ষে এক সমঝোতা চুক্তির সময় তিনি এসব কথা বলেন।

বাংলাদেশের সমুদ্র গবেষণাকে এগিয়ে নিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ওশানোগ্রাফি বিভাগ ও নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (নোবিপ্রবি) ওশানোগ্রাফি বিভাগের মধ্যে এ সমঝোতা চুক্তি হয়। গতকাল মঙ্গলবার ঢাবির প্রফেসর আব্দুল মতিন চৌধুরী সম্মেলন কক্ষে এ চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠিত হয়।

এ সময় ঢাবির উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান এবং নোবিপ্রবির উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. দিদার-উল-আলম উপস্থিত ছিলেন। এ সময় বক্তব্য দেন ঢাবির উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল।

সমঝোতা চুক্তিতে নোবিপ্রবির পক্ষে স্বাক্ষর করেন উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আব্দুল বাকী এবং ঢাবির পক্ষে স্বাক্ষর করেন কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো. মমতাজ উদ্দিন আহমেদ। এ সমঝোতা চুক্তির মাধ্যমে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও নোবিপ্রবি বঙ্গোপসাগরে যৌথভাবে গবেষণার নতুন দ্বার উন্মেচিত হলো।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন নোবিপ্রবি শিক্ষক সমিতির সভাপতি ও শিক্ষাবিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. নেওয়াজ মোহাম্মদ বাহাদুর, ঢাবি ওশানোগ্রাফি বিভাগের চেয়ারম্যান কে এম আজম চৌধুরী ও নোবিপ্রবি ওশানোগ্রাফি বিভাগের চেয়ারম্যান নাজমুস সাকিব খানসহ সংশ্লিষ্ট বিভাগের শিক্ষকেরা।

নোবিপ্রবির উপাচার্য আরও বলেন, ‘সমুদ্রের প্রাকৃতিক সম্পদ, মৎস্য সম্পদ, এসবই আমাদের অর্থনৈতিক উন্নয়নে ব্যবহার করতে হবে। যার জন্য প্রয়োজন নতুন নতুন গবেষণা ও ভালোমানের গবেষক। নোবিপ্রবি ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে স্বাক্ষরিত এ সমঝোতা স্মারক ভবিষ্যতে দুই বিশ্ববিদ্যালয়কে এগিয়ে যেতে আরও সহায়ক ভূমিকা পালন করবে বলে মনে করি।’

ঢাবির উপাচার্য বলেন, ‘এ ধরনের সমঝোতা স্মারকের মাধ্যমে উভয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে সহযোগিতার ক্ষেত্র আরও সম্প্রসারিত হবে। দুই বিশ্ববিদ্যালয়ের সমুদ্রবিজ্ঞান বিভাগের মধ্যে এই চুক্তি সম্পাদিত হয়েছে। আমি আশা করব ভবিষ্যতে নানা ক্ষেত্রে এ ধরনের সহযোগিতার পরিধি আরও বিস্তৃত হবে। অন্যান্য বিভাগও এ ধরনের উদ্যোগ গ্রহণ করবে বলে আশা প্রকাশ করছি।’

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেষ সাক্ষীর জেরা চলছে

ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ পাওয়ার আশায় সাগরে জেলেরা

ভারতের নিষেধাজ্ঞা: স্থলবন্দর থেকে ফেরত আসছে রপ্তানি পণ্য

নিলামে গৌতম বুদ্ধের রত্নসম্ভার

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সমালোচনা জাতিসংঘের উদ্বেগ

ভারতের হামলা, পাকিস্তানের প্রস্তুতি

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ