হোম > ছাপা সংস্করণ

শুরুটা হয়েছিল প্রায় সিকি শতক আগে

নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

পদ্মা সেতু এখন দৃশ্যমান। নিজেদের সক্ষমতার সবচেয়ে বড় প্রতীক হয়ে ওঠা এই সেতু উদ্বোধন হচ্ছে ২৫ জুন। আর মাত্র কয়েকটা দিন। উদ্বোধনী অনুষ্ঠান নিয়ে চলছে হাজারো জল্পনা। আগ্রহের কেন্দ্রে এখন এই সেতু। হবে না কেন। শুরুটা হয়েছিল প্রায় সিকি শতক আগে। আজ থেকে ২৪ বছর আগে ১৯৯৮ সালে এই সেতু নিয়ে কাজ শুরু হয়।

বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষের তথ্যমতে, সেতুর প্রথম প্রাক-সম্ভাব্যতা সমীক্ষা (ফিজিবিলিটি সার্ভে) হয় ১৯৯৮-৯৯ সালে। ১৯৯৯ সালের মে থেকে ২০০১ সালের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত প্রাক-সম্ভাব্যতা যাচাই করা হয়। এর পর ২০০১ সালের ৪ জুলাই সেতুর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ২০০৩-০৫ সালে হয় সম্ভাব্যতা সমীক্ষা। এই সমীক্ষার অর্থায়ন করে জাপানের আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সহযোগী সংস্থা জাইকা। সেতুটি কোথায় হবে, তা নির্ধারণেই চলে যায় ছয় বছর। ২০০৪ সালে পদ্মা নদীর ওপর সেতু নির্মাণের জায়গা ঠিক করা হয়। জাপানের নিপ্পন কোই লিমিটেড নামের একটি প্রতিষ্ঠান সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের কাজ করে মাওয়া-জাজিরা এলাকায় সেতু নির্মাণের প্রস্তাব দেয়। বিস্তারিত নকশা ও প্রকিউরমেন্ট হয় ২০০৯ থেকে ২০১১ সালে। এর মধ্যে সেতুর নকশার ইন্ডিপেনডেন্ট চেকিং হয় ২০১০ সালে।

বিশ্ব ব্যাংকের সঙ্গে সেতুটি নির্মাণে ২০১১ সালের ২৮ এপ্রিল ১২০ কোটি ডলারের ঋণচুক্তি হয়। দুর্নীতির অভিযোগ তুলে ২০১২ সালের ৩০ জুন ঋণচুক্তিটি বাতিল করে বিশ্বব্যাংক। কিন্তু তাতে থামেনি কাজ। নিজেদের সক্ষমতার প্রমাণ দিতেই ২০১৪ সালের ৭ ডিসেম্বর শুরু হয় পদ্মা সেতুর নির্মাণকাজ। ২০১৭ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর সেতুতে বসে প্রথম স্প্যান। আর ২০২০ সালের ১০ ডিসেম্বর সেতুতে সর্বশেষ স্প্যান বসানো হয়। এভাবে ক্রমে এগিয়ে চলতি বছরের ৪ জুন পদ্মা সেতুতে প্রথম বাতি জ্বলে।

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেষ সাক্ষীর জেরা চলছে

ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ পাওয়ার আশায় সাগরে জেলেরা

ভারতের নিষেধাজ্ঞা: স্থলবন্দর থেকে ফেরত আসছে রপ্তানি পণ্য

নিলামে গৌতম বুদ্ধের রত্নসম্ভার

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সমালোচনা জাতিসংঘের উদ্বেগ

ভারতের হামলা, পাকিস্তানের প্রস্তুতি

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ