হোম > ছাপা সংস্করণ

মহানবী (সা.)-এর কোরবানি

মাওলানা সাখাওয়াতুল্লাহ

কোরবানি হজরত ইবরাহিম (আ.)-এর সুন্নত। অবশ্য ইসলামের শুরু থেকেই কোরবানির বিধান নাজিল হয়নি। বরং হিজরতের পর মহানবী (সা.)-এর মদিনার জীবনের শুরুতে কোরবানির বিধান প্রবর্তিত হয়। মদিনায় যাওয়ার পর তিনি প্রতিবছরই কোরবানি করতেন। আবদুল্লাহ ইবনে ওমর (রা.) বলেন, ‘রাসুলুল্লাহ (সা.) মদিনার ১০ বছরের জীবনে প্রতিবছরই কোরবানি করেছেন।’ (তিরমিজি)

আনাস (রা.) বলেন, রাসুল (সা.) দুটি সাদা-কালো রঙের ভেড়া দিয়ে কোরবানি করেছেন। তখন আমি তাঁকে দেখতে পেলাম, তিনি ভেড়া দুটির পাশে পা রেখে ‘বিসমিল্লাহ ও আল্লাহু আকবার’ পড়ে নিজ হাতে পশু জবাই করেছেন। (বুখারি)

বিদায় হজে মহানবী (সা.) ‘দমে শোকর’ হিসেবে ১০০ উট কোরবানি করেছেন। ৬৩টি উট তিনি নিজে জবেহ করেছেন, বাকিগুলো আলী (রা.) জবাই করেছেন। জাবির (রা.) থেকে বর্ণিত, ‘নবী (সা.) একটি উট হাদি দিলেন। আর পশু জবাইয়ের ক্ষেত্রে এক-তৃতীয়াংশে আলী (রা.)-কে শরিক করলেন।’ (তাহাবি)

রাসুল (সা.) ঈদগাহে কোরবানির পশু জবাই করতেন। আর তিনি উট, গরু ও ভেড়া—সবই কোরবানি করতেন। এ ক্ষেত্রে তিনি নিজেই জবাই করতেন। প্রখ্যাত তাবেয়ি নাফে (রহ.) ইবনে ওমর (রা.) থেকে বর্ণনা করেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) ঈদগাহে (কোরবানির পশু) জবাই করতেন ও নাহর (উটের কোরবানি) করতেন। (বুখারি)

লক্ষণীয় যে আরবি পরিভাষা মতে, ‘জবাই’ হয় গরু, মহিষ, ভেড়া, দুম্বা ও ছাগলের ক্ষেত্রে। আর ‘নাহর’ হয় উটের ক্ষেত্রে। কাজেই সামর্থ্য থাকলে অধিকসংখ্যক কোরবানি করা উচিত।

লেখক: ইসলামবিষয়ক গবেষক

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেষ সাক্ষীর জেরা চলছে

ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ পাওয়ার আশায় সাগরে জেলেরা

ভারতের নিষেধাজ্ঞা: স্থলবন্দর থেকে ফেরত আসছে রপ্তানি পণ্য

নিলামে গৌতম বুদ্ধের রত্নসম্ভার

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সমালোচনা জাতিসংঘের উদ্বেগ

ভারতের হামলা, পাকিস্তানের প্রস্তুতি

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ