বিসিএসের জন্য প্রচুর ধৈর্য ও পড়াশোনার প্রয়োজন। ভালোভাবে প্রস্তুতি নিলে প্রত্যাশিত ক্যাডার পাওয়া সম্ভব। অনেকই আছেন যাঁরা ভালো প্রস্তুতি নেওয়ার ফলে প্রত্যাশিত ক্যাডার পেয়েছেন। কিন্তু বিসিএসের প্রস্তুতি নিয়েও যাঁদের বিসিএস হয়নি; শেষে দেখা গেছে তাঁদের ভালো সরকারি চাকরি হয়েছে বা ব্যাংকে সুযোগ পেয়েছেন। তা ছাড়া কেউ যদি বিসিএসে প্রিলিমিনারি, লিখিত, ভাইভা পাস করার পরও কোনো ক্যাডার না পান, তাহলে তাঁদের জন্য নন-ক্যাডারে চাকরি হওয়ার সুযোগ আছে, যেমন ৩৩তম, ৩৪তম ও ৩৫তম বিসিএস থেকে অনেকে নন-ক্যাডারে ভালো চাকরি পেয়েছেন।
ব্যাংক না বিসিএস
ব্যাংকে চাকরি পেতে হলে গণিত ও ইংরেজিতে দক্ষ হতে হয়। এখন প্রশ্ন হলো, আপনি কেন ব্যাংক বা পিএসসির নন-ক্যাডারের প্রস্তুতি বাদ দিয়ে কেবল বিসিএসের প্রস্তুতি নেবেন? আমি বলল, হ্যাঁ নেবেন। কারণ, ওই যে বললাম ‘বিসিএসের প্রস্তুতি নিলে একসঙ্গে অনেক চাকরির পরীক্ষার প্রস্তুতিই হয়ে যায়।’ তবে ব্যাংকের জন্য গণিত ও ইংরেজিতে একটু আলাদা প্রস্তুতি নিলেই আর কোনো চিন্তা থাকবে না। আসুন আমার নিজের অভিজ্ঞতা ভাগাভাগি করছি–