হোম > ছাপা সংস্করণ

ভোট শেষ হওয়ার আগেই বিজয় উৎসব

বন্দর (নারায়ণগঞ্জ) প্রতিনিধি

বন্দর উপজেলার মুছাপুর ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে জয়ী হয়েছেন জাতীয় পার্টির প্রার্থী ও বর্তমান চেয়ারম্যান মকসুদ হোসেন। তার প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী মিজানুর রহমান।

দলীয় সাংসদ সেলিম ওসমানের সমর্থন পাওয়ায় শুরু থেকেই ভোটের মাঠে এগিয়ে ছিলেন মকসুদ। গতকাল ভোটের দিনেও নিজের প্রভাব ধরে রেখেছিলেন তিনি। সকাল থেকেই পুরো মুছাপুরে নৌকার এজেন্ট দেখা গেছে খুবই কম। কোনো কোনো বুথে ছিল না পোলিং এজেন্টও।

শুরু থেকেই জয় নিয় আত্মবিশ্বাসী ছিলেন তিনি। আত্মবিশ্বাসের কমতি ছিল না তার সমর্থকদের মধ্যেও। গতকাল ভোটগ্রহণ শেষ হওয়ার আগেই মকসুদের জয় উদযাপনের প্রস্তুতি নিতে থাকেন তার সমর্থকেরা।

বেলা সাড়ে ১১টার দিকে মুছাপুর ইউনিয়নের লাঙ্গলবন্ধ প্রেমতলা ঘাটে প্রায় ৩০ জনের মতো যুবক ও কয়েকজন মধ্যবয়স্ক ব্যক্তি রং ও পিচকারি কিনতে আসেন। তাঁদের সবার গলায় লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থী ও বর্তমান চেয়ারম্যান মাকসুদ হোসেনের কার্ড ঝোলানো। কাছে গিয়ে জিজ্ঞেস করতেই এক তরুণ বললেন, ‘ইলেকশনে তো লাঙ্গলই জিতব। তাই রং কিনতে আইসি। চেয়ারম্যান বাড়ির সামনে বিশাল আয়োজন হইবো।’

ভোট শেষ হওয়ার আগেই এত আত্মবিশ্বাস কীভাবে জানতে চাইলে আকবর নামে আরেক ব্যক্তি বলেন, ‘মিজানের ভোট আছেনি? ওয় কিয়ের রাজনীতি করে? এইখানে সব লাঙ্গল। এমপি সাবে যারে সমর্থন দিসে সবাই তার পক্ষে। নৌকা-ধানের শীষ এগুলো এখানে চলব না। রাস্তাঘাট যে কইরা দিতে পারব হেরেই ভোট দেব।’

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেষ সাক্ষীর জেরা চলছে

ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ পাওয়ার আশায় সাগরে জেলেরা

ভারতের নিষেধাজ্ঞা: স্থলবন্দর থেকে ফেরত আসছে রপ্তানি পণ্য

নিলামে গৌতম বুদ্ধের রত্নসম্ভার

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সমালোচনা জাতিসংঘের উদ্বেগ

ভারতের হামলা, পাকিস্তানের প্রস্তুতি

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ