হোম > ছাপা সংস্করণ

দৃষ্টি সংযত রাখার গুরুত্ব

ড. এ এন এম মাসউদুর রহমান

চোখ আল্লাহর অসামান্য নেয়ামত। এই চোখ দিয়েই মানুষ অগণিত সৃষ্টিলীলা দেখতে পায়। যার চোখ নেই সে-ই কেবল এর অভাব বুঝতে পারে। মানুষের জীবনে ঘটে যাওয়া অনেক অপরাধের সঙ্গে চোখের যোগসূত্র রয়েছে। তাই চোখের ব্যবহার যথাযথভাবে করা আল্লাহর ইবাদত। কোনোভাবেই নোংরা, অশ্লীল ও নিষিদ্ধ কিছু দেখা উচিত নয়। তাই পুরুষ হোক আর নারী, সব সময় দৃষ্টি সংযত রাখতে হবে। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘মুমিন পুরুষদের বলো, তারা তাদের দৃষ্টি সংযত রাখবে এবং তাদের লজ্জাস্থানের হেফাজত করবে। এটাই তাদের জন্য অধিক পবিত্র কাজ। আর মুমিন নারীদের বলো, তারা তাদের দৃষ্টি সংযত রাখবে এবং তাদের লজ্জাস্থানের হেফাজত করবে। হে মুমিনগণ, তোমরা সকলেই আল্লাহর নিকট তওবা করো। যাতে তোমরা সফলকাম হতে পারো।’ (সুরা নুর: ৩০-৩১)

তাই ইচ্ছাকৃত কোনো অশ্লীল ছবি দেখা অথবা চলার পথে কোনো নারীর দিকে কুনজর দেওয়ার পরিণাম খুবই ভয়াবহ। এ প্রসঙ্গে মহানবী (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি কোনো নারীর প্রতি যৌনলোলুপ দৃষ্টি নিক্ষেপ করে, কিয়ামতের দিন তার চোখে উত্তপ্ত গলিত লোহা ঢেলে দেওয়া হবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘যদি কোনো মুসলমান কোনো নারীর সৌন্দর্যের দিকে প্রথমবার দৃষ্টি নিক্ষেপ করে, অতঃপর দৃষ্টি অবনত করে তবে আল্লাহ এটিকে ক্ষমা করে দেবেন।’ (আহমদ)

চোখের পাপ থেকে বাঁচার জন্য দৃষ্টি সংযত রাখার পাশাপাশি নারীসমাজকে অতিরিক্ত দায়িত্ব পালন করতে হবে। তা হলো, বিশেষ প্রয়োজনে ঘরের বাইরে বেরোলে পর্দার সঙ্গে চলাচল করতে হবে। আল্লাহ বলেন, ‘হে নারীসমাজ, তোমরা নিজ গৃহে অবস্থান করবে এবং প্রাক জাহেলি যুগের মতো সৌন্দর্য প্রদর্শন করবে না।’ (সুরা আহজাব: ৩৩) 

ড. এ এন এম মাসউদুর রহমান,  সহযোগী অধ্যাপক, ইসলামিক স্টাডিজ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেষ সাক্ষীর জেরা চলছে

ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ পাওয়ার আশায় সাগরে জেলেরা

ভারতের নিষেধাজ্ঞা: স্থলবন্দর থেকে ফেরত আসছে রপ্তানি পণ্য

নিলামে গৌতম বুদ্ধের রত্নসম্ভার

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সমালোচনা জাতিসংঘের উদ্বেগ

ভারতের হামলা, পাকিস্তানের প্রস্তুতি

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ