হোম > ছাপা সংস্করণ

ডিসি-ইউএনওর নাম ভাঙিয়ে অর্থ আত্মসাৎ

বাগেরহাট প্রতিনিধি

বাগেরহাট জেলা প্রশাসক ও সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার মাধ্যমে সরকারিভাবে বিদেশ পাঠানোর কথা বলে অর্থ হাতানোর অভিযোগ উঠেছে মো. ফিরোজ আলী খন্দকার (৪৫) নামের এক শ্রমিকনেতার বিরুদ্ধে। গত রোববার রাতে বাগেরহাট শহরের সোনাতলা এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তাঁর বিরুদ্ধে বাগেরহাট মডেল থানায় মামলা হয়েছে বলে জানিয়েছেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) মাহামুদ হাসান।

ফিরোজ আলী খন্দকার গোপালগঞ্জ জেলার কোটালীপাড়া উপজেলার নোয়াদা এলাকার মৃত মোকসেদ আলী খন্দকারের ছেলে। ফিরোজ দীর্ঘদিন ধরে বাগেরহাট পৌরসভার সোনাতলা এলাকায় একটি বাড়িতে বসবাস করতেন। তিনি বাগেরহাট সদর উপজেলা ইমারত নির্মাণ শ্রমিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।

সদর উপজেলার মুক্ষাইট এলাকার চা-দোকানি আলামিন হোসেন জনি নামের এক ভুক্তভোগী বলেন, ‘কিছুদিন আগে ফিরোজ খন্দকারের সঙ্গে আমার পরিচয় হয়। তিনি আমাকে সরকারিভাবে বিদেশ যাওয়ার প্রস্তাব দেন। রাজি হলে অনলাইন আবেদন, মেডিকেল টেস্ট ও পুলিশ ক্লিয়ারেন্স বাবদ ১২ হাজার টাকা নেন। পরে তাঁর দেওয়া একটি অ্যাকাউন্টে ৫০ হাজার টাকা জমা দিতে বললে আমার সন্দেহ হয়। তখন বিষয়টি সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে জানালে তিনি আমাকে থানায় অভিযোগ দিতে বলেন।

আমাদের এলাকার আরও কয়েকজনের সঙ্গে এমন প্রতারণা করেছেন তিনি।’বাগেরহাটের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মাহামুদ হাসান বলেন, ফিরোজ খন্দকার বাগেরহাট সদর উপজেলার বিভিন্ন এলাকার ২০-২৫ জন ব্যক্তিকে জেলা প্রশাসক ও সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার মাধ্যমে কানাডা, রোমানিয়া, মালয়েশিয়াসহ ইউরোপের বিভিন্ন দেশে নেওয়ার কথা বলে ডাক্তারি পরীক্ষা করিয়েছেন। ভুক্তভোগীদের কাছ থেকে মোটা অঙ্কের টাকাও হাতিয়ে নেন তিনি।

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেষ সাক্ষীর জেরা চলছে

ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ পাওয়ার আশায় সাগরে জেলেরা

ভারতের নিষেধাজ্ঞা: স্থলবন্দর থেকে ফেরত আসছে রপ্তানি পণ্য

নিলামে গৌতম বুদ্ধের রত্নসম্ভার

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সমালোচনা জাতিসংঘের উদ্বেগ

ভারতের হামলা, পাকিস্তানের প্রস্তুতি

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ