হোম > ছাপা সংস্করণ

নাজাতের মাস রমজান

ড. মো. শাহজাহান কবীর

মাহে রমজান মহান আল্লাহর পক্ষ থেকে বান্দার জন্য অফুরন্ত নেয়ামতের ভান্ডার। এ মাসেই মহাগ্রন্থ আল-কোরআন অবতীর্ণ হয়েছে। হাদিসে এ মাসের প্রথম দশ দিনকে রহমত, দ্বিতীয় দশ দিনকে মাগফিরাত এবং শেষ দশ দিনকে জাহান্নাম থেকে মুক্তির সময় বলা হয়েছে। অন্য হাদিসে রমজানকে গুনাহ মাফ ও জাহান্নাম থেকে মুক্তি লাভের মাস বলা হয়েছে। হাদিসে এসেছে, ‘যে ব্যক্তি ইমান ও বিশ্বাসের সঙ্গে রমজানের রোজা পালন করবে তার অতীতের গুণাহসমূহ ক্ষমা করে দেওয়া হবে।’ (বুখারি)

মানুষ পাপের কাজ করতে করতে শ্রেষ্ঠ জীব থেকে নিকৃষ্ট স্তরে নেমে আসে। তবুও আল্লাহ তাআলা মানুষকে গুনাহর ক্ষমাপ্রাপ্তির সুযোগ করে দেন। বান্দার গুনাহ সমুদ্রের ফেনা পরিমাণ হলেও তিনি ক্ষমা করতে কার্পণ্য করেন না। রমজান মাসকে বান্দার জন্য জাহান্নাম থেকে মুক্তির মাস হিসেবে উল্লেখ করে মহানবী (সা.) এরশাদ করেন, ‘অবশ্যই আল্লাহ তাআলা রমজান মাসের প্রতিটি দিন ও রাতে অসংখ্য ব্যক্তিকে জাহান্নাম থেকে মুক্তি দান করেন এবং প্রত্যেক মুমিন বান্দার একটি করে নেক দোয়া কবুল করেন।’ (মুসনাদে আহমদ)

অপর এক হাদিসে এসেছে, মহানবী (সা.) এরশাদ করেন, ‘অবশ্যই আল্লাহ তাআলা রমজান মাসে প্রতি ইফতারের সময় অসংখ্য ব্যক্তিকে জাহান্নাম থেকে মুক্তি দান করেন। আর প্রতি রাতেই তা হয়ে থাকে।’ (ইবনে মাজাহ) তাই বান্দা হিসেবে আমাদের কর্তব্য হলো, বেশি বেশি তওবা-ইস্তিগফার ও নেক আমল করে জাহান্নাম থেকে নিজেদের রক্ষা করা। আল্লাহ তাআলা আমাদের তৌফিক দিন।

ড. মো. শাহজাহান কবীর

চেয়ারম্যান, ইসলামিক স্টাডিজ, ফারইস্ট ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেষ সাক্ষীর জেরা চলছে

ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ পাওয়ার আশায় সাগরে জেলেরা

ভারতের নিষেধাজ্ঞা: স্থলবন্দর থেকে ফেরত আসছে রপ্তানি পণ্য

নিলামে গৌতম বুদ্ধের রত্নসম্ভার

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সমালোচনা জাতিসংঘের উদ্বেগ

ভারতের হামলা, পাকিস্তানের প্রস্তুতি

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ