হোম > ছাপা সংস্করণ

অটিজমে আক্রান্ত শিশুদের খেলাধুলায় উৎসাহ দিন

প্রশ্ন: আমার মেয়ে প্রচুর চকলেট ও ক্যান্ডি খায়। এখনো দাঁত পড়া শুরু হয়নি। ওপরের পাটির দাঁতগুলোয় একটু স্তর পড়ে গেছে এবং সেগুলো কেমন খাওয়া খাওয়া হয়ে যাচ্ছে। 
দিলরুবা খানম, চট্টগ্রাম

উওর: সুন্দর দাঁতের জন্য শিশু স্বাভাবিক সব খাবারই খাবে। দাঁত ভালো রাখতে আপেল, কলা, তরমুজ এসব ফল চিবিয়ে খেলে শিশুর দাঁত ভালো থাকবে। তাজা ফল ও ফলের রস খাওয়ানো যেতে পারে। তবে বাড়িতে তৈরি জুসে যত কম চিনি দেওয়া যায়, ততই ভালো। অন্যদিকে চিপস, চকলেট, মিষ্টি, কেক, কুকিজ, আইসক্রিম ও চিনি আছে এমন খাবার যতটা সম্ভব এড়িয়ে যেতে হবে। সাধারণত চকলেটের প্রতি শিশুদের আসক্তি থাকে। কিন্তু চকলেট যতটা কম খাওয়া যায়, ততই দাঁতের স্বাস্থ্যের জন্য ভালো।

ডা. লিউনা লুভাইনা ইসলাম
ডেনটিস্ট, ব্লুটুথ ডেন্টাল 
পয়েন্ট, ঢাকা

প্রশ্ন: আমার একমাত্র মেয়ের বয়স ৫ বছর হবে আগামী ডিসেম্বরে। সে অটিজমে আক্রান্ত। স্বাভাবিকভাবেই ও আসলে সহজে কিছু বুঝতে পারে না। কোনো অভ্যাস তৈরি করাও খুব সহজ হচ্ছে না। কোনো কিছু শেখানোর সময় ওর মনোযোগের সঙ্গে তাল মেলানোটা কঠিন হয়ে যাচ্ছে। বাড়িতে অন্য বাচ্চারা এলে ও ভয় পেয়ে যায়। বলা ভালো, অন্যদের সঙ্গে সহজ নয় সে একেবারেই। আমি ও আমার স্বামী দুজনই কর্মজীবী; ফলে আমার মেয়েটা আমার মায়ের কাছে থাকে দিনের বেশির ভাগ সময়। চেষ্টা করি যতটুকু সময় পারি ওর সঙ্গে থাকতে, যাতে ওকে ভালো রাখতে পারি। মানুষের সঙ্গে ওকে স্বাভাবিক করব কী করে বুঝতে পারছি না।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক, ঢাকা

গবেষণায় দেখা গেছে, নিয়মিত ব্যায়াম এবং ফিজিক্যাল অ্যাকটিভিটি করলে অটিজমে আক্রান্ত শিশুদের সামাজিক মিথস্ক্রিয়া বৃদ্ধি পায়। অর্থাৎ শিশু অন্যদের সঙ্গে মিশতে পারে এবং যোগাযোগ স্থাপন করার চেষ্টা করে, যা অটিজমের একটি কঠিন চ্যালেঞ্জ। সাধারণত, বেশির ভাগ অটিজমে আক্রান্ত শিশুর মাংসপেশির সমন্বয়, ব্যালান্স বা মাংসপেশির কার্যক্ষমতা দুর্বল বা কম থাকে। তাই যত বেশি তাকে বাইরে খেলাধুলায় আগ্রহী করা যায়, ততই ভালো। যেমন, বল ছুড়ে দেওয়া। একটি বাস্কেটে বল ছুড়তে বলা।

এই একটি কাজই সে বারবার করবে। প্রতিদিন একই নিয়মে একটি কাজ করলে শিশুর মনোযোগ যেমন বাড়বে, তেমনি মাংসপেশির কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে। ফলে শিশু নিজেকে আত্মবিশ্বাসী মনে করবে এবং সামাজিকভাবে অন্যদের সঙ্গে মিশতে কিছুটা হলেও সহজ হবে। দিনের একটা নির্দিষ্ট সময় ঠিক করতে হবে, শিশুর সঙ্গে রং নিয়ে খেলতে হবে। যেমন একটা ত্রিভুজ এঁকে তাতে রং করতে বলা। খেয়াল রাখতে হবে সে যেন ধীরে ধীরে করে এবং সময় নিয়ে কাজটা শেষ করে। এতে করে একটু একটু করে তার মনোযোগ বাড়বে।

উম্মে শায়লা রুমকী
যুক্তরাজ্যে রেজিস্টার্ড ফিজিওথেরাপিস্ট, পিটিআরসি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেষ সাক্ষীর জেরা চলছে

ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ পাওয়ার আশায় সাগরে জেলেরা

ভারতের নিষেধাজ্ঞা: স্থলবন্দর থেকে ফেরত আসছে রপ্তানি পণ্য

নিলামে গৌতম বুদ্ধের রত্নসম্ভার

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সমালোচনা জাতিসংঘের উদ্বেগ

ভারতের হামলা, পাকিস্তানের প্রস্তুতি

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ