হোম > ছাপা সংস্করণ

উইঘুর নির্যাতনের নির্দেশ দিয়েছিলেন সি চিন পিং

চীনের জিনজিয়াং প্রদেশে উইঘুর মুসলিম এবং অন্যান্য সংখ্যালঘুদের ওপর সরকারের নির্যাতনের অভিযোগ দীর্ঘদিন ধরেই। কিন্তু এ অভিযোগ অস্বীকার করে আসছে দেশটি। সম্প্রতি অনলাইনে প্রকাশিত গোপন কিছু নথি থেকে জানা গেল, এসব সংখ্যালঘুদের ওপর নির্যাতনের জন্য উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা নির্দেশ দিয়েছিলেন। ২০১৪ সালের এ নথিতে পাওয়া গেছে প্রেসিডেন্ট সি চিনপিংয়ের তিনটি বক্তব্যও। যাতে এমনই ইঙ্গিত ছিল। জার্মান বিশ্লেষক আদ্রিয়ান জেনজের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম বিবিসি।

সি চিনপিংয়ের তিনটি বক্তব্যে উইঘুরে নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ, জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ এবং প্রয়োজনে শাস্তির নির্দেশ দেওয়া হয়। এর মধ্যে কয়েকটি ইস্যুকে ‘অতি গোপনীয়’ হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছিল। এতে ক্ষমতাসীন চীনা কমিউনিস্ট পার্টি সিসিপিএর কয়েকজন জ্যেষ্ঠ নেতার বার্তাও পাওয়া যায়। তাঁরা উইঘুর ও হান জনগোষ্ঠীর মধ্যে ভারসাম্যহীনতা ঠিক করতে পুনঃশিক্ষা এবং স্থানান্তরের তাগিদ দেন। সম্প্রতি ২০১৪ সালের এ নথি ফাঁস হয়ে জার্মান অ্যাকাডেমিক আদ্রিয়ান জেনজের হাতে পৌঁছে।

জেনজ বলছেন, নথিটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কেননা ২০১৪ সালে চীনের নেতারা যেসব কথা বলেছেন পরে সেগুলোই অনুসরণ করা হয়। এর আগে গত সেপ্টেম্বরে উইঘুর ট্রিবিউনাল এ তথ্য পেলেও সত্যতা নিশ্চিত না হওয়ায় প্রকাশ করেনি। পরে বিশেষ পর্যালোচনার জন্য জার্মান বিশ্লেষক আদ্রিয়ান জেনজের কাছে দেওয়া হয়। ২০১৯ সালে এর কিছু তথ্য পেয়েছিল মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউইয়র্ক টাইমস। তবে প্রকাশ করা হয়নি। ২০১৪ সালের এ নথি ২০১৬ সালে জিনজিয়াংয়ের নেতৃত্বে থাকা প্রশাসনের হাতে দেওয়া হয়।

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেষ সাক্ষীর জেরা চলছে

ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ পাওয়ার আশায় সাগরে জেলেরা

ভারতের নিষেধাজ্ঞা: স্থলবন্দর থেকে ফেরত আসছে রপ্তানি পণ্য

নিলামে গৌতম বুদ্ধের রত্নসম্ভার

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সমালোচনা জাতিসংঘের উদ্বেগ

ভারতের হামলা, পাকিস্তানের প্রস্তুতি

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ