পদ্মা সেতুর চালুর প্রভাব পরেছে নদী পথে। আমতলী লঞ্চঘাট দিয়ে তেমন যাত্রী লঞ্চে যাচ্ছে না। অধিকাংশ অসুস্থ রোগীরাই লঞ্চের যাত্রী। লঞ্চ কর্তৃপক্ষ অবশ্য পদ্মা সেতু খুলে দেওয়ায় তেমন প্রভাব পড়েনি দাবি করেছেন।
জানা গেছে, নদীপথ আমতলী-ঢাকা রুটে এমভি তরঙ্গ-৭, এমভি ইয়াদ-১, এমভি সুন্দরবন-৭ ও এমভি শতাব্দী বাঁধন নামের চারখানা লঞ্চ সার্ভিস রয়েছে। আমতলী লঞ্চঘাট থেকে প্রতিদিন অন্তত ৫-৬ শ যাত্রী নিয়ে ঢাকার উদ্দেশ্যে লঞ্চে যায়। কিন্তু পদ্মা সেতুর খুলে দেওয়ার প্রভাবে গত রবিবার লঞ্চে যাত্রী সংখ্যা কমে গেছে।
আমতলী লঞ্চঘাট ঘুরে দেখা গেছে, লঞ্চে যাত্রী একেবারেই কম।
চালিতাবুনিয়া গ্রামের বাসিন্দা মো. জসিম উদ্দিন বলেন, আমার হার্টে সমস্যা গাড়িতে চড়তে সমস্যা হয়। তাই ডাক্তার দেখাতে লঞ্চে ঢাকা যাচ্ছি।
এমভি তরঙ্গ লঞ্চের টিকিট মাস্টার মো. জসিম উদ্দিন বলেন, ৩৫ টি কেবিন বুকিং হয়েছে। তাও যাত্রী আসবে কিনা তা নিয়ে সন্দেহ রয়েছে।
এমভি তরঙ্গ-৭ লঞ্চের সুপার ভাইজার মো. হুমায়ুন কবির বলেন, চার দিন লঞ্চ বন্ধ ছিল বলে যাত্রী কম।