হোম > ছাপা সংস্করণ

চাষিরা ঝুঁকছেন বাদাম আবাদে বিঘায় ১০ মণ ফলন

হোসেন রায়হান, পঞ্চগড়

পঞ্চগড়ের কৃষকেরা বাদাম আবাদে ঝুঁকে পড়ছেন। বাদাম উৎপাদন পরিবেশ উপযোগী ও খরচ কম হওয়ায় কৃষকেরা লাভবান হচ্ছেন। প্রতি বিঘায় ১০ মণ বাদাম উৎপাদন সম্ভব বলে জানান কৃষকেরা।

জেলার বিভিন্ন অঞ্চলে রবি, খরিপ-১ ও খরিপ ২ মিলে ৩ মৌসুমে ব্যাপক আকারে চাষ হচ্ছে উচ্চফলনশীল ঢাকা-১ ও স্থানীয় মাইজু চর জাতের বাদাম। বিশেষ করে জেলার দেবীগঞ্জ এবং বোদা উপজেলায় এই বাদাম চাষ বর্তমানে কৃষিতে নতুন এক বিপ্লব এনে দিয়েছে।

দেবীগঞ্জ উপজেলার শালডাঙ্গা এলাকার বাদাম চাষি রফিকুল ইসলাম জানান, বিঘা প্রতি ৬ হাজার টাকা খরচ করে এক বিঘাতেই ১০ মণ বাদাম উৎপাদন সম্ভব। আকারে আকর্ষণীয় হওয়ার কারণে প্রতি মণ বাদামের পাইকারি দাম দুই হাজার ৫০০ টাকা পর্যন্ত পাওয়া যায়। স্বল্প খরচে অধিক মুনাফায় এই বাদাম চাষ এলাকার চাষিদের স্বাবলম্বী করে তুলেছে। তবে সুষ্ঠু বাজারজাত, আর্থিক সহায়তা এবং সংরক্ষণ ব্যবস্থা না থাকায় কিছুটা হতাশ চাষিরা।

পঞ্চগড় জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের ভারপ্রাপ্ত উপপরিচালক মো. শামিম হোসেন বলেন, চলতি মৌসুমে জেলায় ১০ হাজার ৪৩৫ হেক্টর জমিতে বাদামের চাষ হচ্ছে। জেলায় উৎপাদিত বাদাম এই অঞ্চলের কৃষি অর্থনীতিতে মাইল ফলক হিসেবে কাজ করছে। এই ফসল ঘিরে এখানে গড়ে উঠেছে একাধিক বাদাম প্রক্রিয়াজাত কারখানা। এসব কারখানায় কাজ করে জীবিকা চালাচ্ছেন কয়েক হাজার মানুষ। ঝুঁকি ছাড়াই লাভজনক হওয়ার কারণে দিন দিন বাদাম চাষের পরিধি বাড়ছে। উৎপাদিত ফসলের সন্তোষজনক দাম, এবং আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহারে চাষিদের সহায়তা করা গেলে বাদাম এই অঞ্চলের কৃষি অর্থনীতিতে বড় ধরনের ভূমিকা রাখবে।

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেষ সাক্ষীর জেরা চলছে

ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ পাওয়ার আশায় সাগরে জেলেরা

ভারতের নিষেধাজ্ঞা: স্থলবন্দর থেকে ফেরত আসছে রপ্তানি পণ্য

নিলামে গৌতম বুদ্ধের রত্নসম্ভার

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সমালোচনা জাতিসংঘের উদ্বেগ

ভারতের হামলা, পাকিস্তানের প্রস্তুতি

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ