হোম > ছাপা সংস্করণ

৩৫ বছর পর এক ছাদের নিচে

বিয়ের ১৭ বছরের মাথায় দুই মেয়েকে নিয়ে রণধীর কাপুরের সংসার ছেড়েছিলেন ববিতা কাপুর। চেম্বুরের আরকে বাংলো ছেড়ে থাকতে শুরু করেন লোখন্ডওয়ালার একটি ভাড়া করা বাড়িতে। দুই মেয়ে কারিশমা ও কারিনাকে বলতে গেলে ববিতা একাই বড় করেছেন। এভাবেই দীর্ঘ ৩৫ বছর কাটিয়ে দিয়েছেন তিনি। তবে আনুষ্ঠানিক ডিভোর্স হয়নি রণধীর-ববিতার।

আলাদা থাকার সময়েও রণধীরের যেকোনো সমস্যায় পাশে থেকেছেন ববিতা। কাপুরদের বাড়ির বউ হিসেবে সব দায়িত্বও পালন করেছেন। তবে রণধীরের সঙ্গে এক ছাদের তলায় থাকেননি দীর্ঘ ৩৫ বছর। এখন দুজনেরই বয়স বেড়েছে। পরিস্থিতি বদলেছে। শেষ বয়সে ফের কাছাকাছি এলেন রণধীর ও ববিতা।

টাইমস অব ইন্ডিয়ার তথ্য অনুযায়ী, বান্দ্রার বাড়িতে গত সাত মাস ধরে একসঙ্গে থাকছেন রণধীর-ববিতা। মা-বাবার এই সিদ্ধান্তে খুশি তাঁদের দুই মেয়ে কারিশমা ও কারিনা। অন্তত শেষ বয়সে এসে একে অপরের খেয়াল তো রাখতে পারবেন তাঁরা!

রণধীর কাপুর ও ববিতার প্রথম দেখা হয় ১৯৬৯ সালে, বাবা রাজ কাপুরের ‘সঙ্গম’ সিনেমার সেটে। সেখান থেকেই ভালো লাগা, তারপর প্রেম। তবে সবটাই চলছিল লুকিয়ে। একসময় রাজ কাপুর জেনে ফেলেন তাঁদের সম্পর্কের কথা। অনেকটা পারিবারিক চাপে পড়ে ১৯৭১ সালে ববিতাকে বিয়ে করেন রণধীর। এক সাক্ষাৎকারে অভিনেতা জানিয়েছিলেন তাঁদের আলাদা হওয়ার কারণ। রণধীর বলেন, ‘ওর (ববিতা) কাছে আমি একজন ভয়ানক মানুষ ছিলাম, যে রোজ মদ খায়, দেরি করে বাড়ি ফেরে। এসব ওর পছন্দ ছিল না। আমিও ওর মতো করে থাকতে চাইনি। আর আমি যেমন, সেটা ও মেনে নিতে পারেনি। ভালোবেসে বিয়ে করা সত্ত্বেও তাই আমরা আলাদা হয়ে যাই। দুই মেয়েকে ও খুব সুন্দর করে মানুষ করেছে। মেয়ে দুটো নিজেদের ক্যারিয়ারে সফল। একজন বাবা হিসেবে আমি এর চেয়ে বেশি আর কীই-বা চাইতে পারি।’

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেষ সাক্ষীর জেরা চলছে

ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ পাওয়ার আশায় সাগরে জেলেরা

ভারতের নিষেধাজ্ঞা: স্থলবন্দর থেকে ফেরত আসছে রপ্তানি পণ্য

নিলামে গৌতম বুদ্ধের রত্নসম্ভার

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সমালোচনা জাতিসংঘের উদ্বেগ

ভারতের হামলা, পাকিস্তানের প্রস্তুতি

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ