জানতে চাইলে গতকাল মঙ্গলবার পিএসসির চেয়ারম্যান মো. সোহরাব হোসাইন আজকের পত্রিকাকে বলেন, নানা কারণে বিসিএসের জট লেগে ছিল। কমিশনের সবার ঐকান্তিক চেষ্টায় একাধিক ফল প্রকাশ করা সম্ভব হয়েছে। আগামী সপ্তাহে ৪৩তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ করা সম্ভব হবে। ৪৪ ও ৪৫তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আগামী বছর প্রকাশের কর্মপরিকল্পনা রয়েছে। এতে জট নিরসন হবে। ফলে ৪৬তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল এক বছরের মধ্যেই প্রকাশ করা সম্ভব হবে।
সোহরাব হোসাইন বলেন, অনিবার্য কারণে স্থগিত করা ৪৫তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা জানুয়ারির শেষে নেওয়া সম্ভব হবে। ৪৩তম বিসিএসের নন-ক্যাডারের পদ বৃদ্ধির আন্দোলন সম্পর্কে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে তিনি বলেন, সরকারের চাহিদা অনুযায়ী বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়। পদ বাড়ানো বা কমানোর এখতিয়ার পিএসসির নেই।
২০২১ সালের ২৯ অক্টোবর ৪৩তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষা হয়। গত বছরের জুলাইয়ে লিখিত পরীক্ষা শুরু হয়। চলতি বছরের ২০ আগস্ট লিখিত পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়। এতে উত্তীর্ণ হন ৯ হাজার ৮৪১ জন। এই বিসিএসের মাধ্যমে বিভিন্ন ক্যাডারে ১ হাজার ৮১৪ জন কর্মকর্তা নেওয়া হবে। এ ছাড়া নবম থেকে ১২তম গ্রেডভুক্ত নন-ক্যাডার পদে ১ হাজার ৩৪২ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে।