হোম > ছাপা সংস্করণ

কক্সবাজার-১: যোগ্য প্রার্থীর খোঁজে ভোটার

বাপ্পী শাহরিয়ার, চকরিয়া (কক্সবাজার)

৭ জানুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন। সময় তিন দিন বাকি। ভোট গ্রহণের সময় যত ঘনিয়ে আসছে, প্রার্থীদের নিয়ে ভোটারদের হিসাব-নিকাশ তত বাড়ছে।

দল বা প্রতীকের চেয়ে যোগ্য, শিক্ষিত, সৎ, অতীত কর্মকাণ্ড, দুর্নীতি করবেন না এবং মানুষের সুখে-দুঃখে পাশে পাবেন—এমন প্রার্থীদের ভোট দেবেন ভোটাররা। যোগ্য প্রার্থীকে ভোট দিতে চান তাঁরা। গতকাল বুধবার কক্সবাজার-১ (চকরিয়া-পেকুয়া উপজেলা) আসনের অন্তত আটটি গ্রামের ভোটারদের সঙ্গে কথা বলে এসব তথ্য জানা গেছে।

চকরিয়া লক্ষ্যারচর ইউনিয়নের জিদ্দাবাজার গ্রামের বাসিন্দা শহিদুল ইসলাম বলেন, ‘দল বা প্রতীক দেখে এবার ভোট দেব না। কারণ, এলাকার উন্নয়ন ও ন্যায়বিচার যে প্রার্থী করতে পারবেন, এমন সৎ ও যোগ্য প্রার্থী দেখে ভোট দিতে চাই।’

কৈয়ারবিল ইউনিয়নের খোজাখালী গ্রামের বাসিন্দা কৃষক আব্দুল হালিম বলেন, ‘আমি রাজনীতি করি না। তবে পেটের জন্য সারা দিন মাঠে কাজ করি। মানুষের সুখে-দুঃখে যাকে পাশে পাব, তাঁকেই ভোট দেব।’

চকরিয়া পৌরসভার ফুলতলার আজিজুল ইসলাম বলেন, ‘আগামী নির্বাচনে যে প্রার্থী উন্নয়ন করবেন, তাঁকেই ভোট দেব। প্রার্থীর ইমেজ, অতীত কর্মকাণ্ড, সবকিছু বিবেচনা করে ভোট দেব।’ চি

রিংগা পৌর শহরের অটোরিকশাচালক জয়নাল আবেদীন বলেন, ‘ভোট নিয়ে এত আগ্রহ নেই। জিনিসপত্রের দাম যে হারে বাড়ছে, বেঁচে থাকা বড় দায় হয়ে পড়েছে। তবু চিন্তা করব, কে সৎ ও যোগ্য প্রার্থী। তাঁকেই ভোট দেব।’

এই আসনে চারজন প্রার্থী দলীয় প্রতীক নিয়ে ও তিনজন স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে ভোটে লড়ছেন। বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান হাতঘড়ি প্রতীকের প্রার্থী সৈয়দ মুহাম্মদ 
ইবরাহিম এবং স্বতন্ত্র প্রার্থী বর্তমান সংসদ সদস্য জাফর আলম ছাড়া বাকিরা পুরোদমে মাঠে নেই। পাঁচজন প্রার্থীর মধ্যে বশিরুল আলম ও হোসনে আরা ছাড়া অন্য কারও পোস্টারও চোখে পড়ছে না। 

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেষ সাক্ষীর জেরা চলছে

ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ পাওয়ার আশায় সাগরে জেলেরা

ভারতের নিষেধাজ্ঞা: স্থলবন্দর থেকে ফেরত আসছে রপ্তানি পণ্য

নিলামে গৌতম বুদ্ধের রত্নসম্ভার

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সমালোচনা জাতিসংঘের উদ্বেগ

ভারতের হামলা, পাকিস্তানের প্রস্তুতি

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ