হোম > ছাপা সংস্করণ

প্রবাসী স্বামীর মরদেহ দেশে ফেরাতে স্ত্রীর আকুতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগর উপজেলার মাঝিকারা গ্রামের আবদুল কাইয়ুম (৫৫) মালয়েশিয়ার একটি হাসপাতালে হৃদ্‌রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন। গত শনিবার দুপুর ১২টায় অসুস্থ হওয়ার পর হাসপাতালে নেওয়ার পথে কাইয়ুম মারা যান। তাঁর মরদেহ মালয়েশিয়ার একটি হাসপাতাল মর্গে রয়েছে। মরদেহ দেশে ফেরত আনতে হলে লাখ টাকার প্রয়োজন। সে অর্থ তাঁর পরিবারের পক্ষে জোগান দেওয়া সম্ভব নয়। স্বামীর মরদেহ দেশে আনতে স্ত্রী মনোয়ারা বেগম দেশ-বিদেশের বিত্তবানদের কাছে আর্থিক সহযোগিতা কামনা করেছেন। কাইয়ুমের স্ত্রী ও দুই মেয়েসন্তান রয়েছে।

পরিবার সূত্রে জানা গেছে, কাইয়ুম কুয়ালালামপুর দামানসারা উতমা এলাকায় বসবাস করতেন। তাঁর মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদরের মালয়েশিয়াপ্রবাসী মো. রাসেল শিকদার।

এ নিয়ে মো. রাসেল শিকদার জানিয়েছেন, গত শনিবার দুপুরে কাইয়ুমের হার্ট অ্যাটাকের খবর পান। এরপর বাসায় গিয়ে তাঁকে হাসপাতালে নেওয়ার পর চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। মালয়েশিয়ায় কোনো নিকটাত্মীয় না থাকায় যাবতীয় প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে এগিয়ে এসেছে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা অ্যাসোসিয়েশন ও মালয়েশিয়াপ্রবাসীরা।

মনোয়ারা বেগম বলেন, স্বামীর মৃত্যুতে তিনি খুবই অসহায় হয়ে পড়েছেন। ১২-১৩ বছর প্রবাসে থেকেও নিজের থাকার বাড়িটিও করতে পারেননি। এখন দুই মেয়ে নিয়ে তিনি কোথায় যাবেন, কী করবেন জানেন না।

এ বিষয়ে মালয়েশিয়ার ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মো. নাজমুল ইসলাম বাবুল বলেন, ‘আমাদের সংগঠনের সদস্যসহ প্রবাসীদের কাছে আর্থিক সহযোগিতা চাওয়া হয়েছে। কাইয়ুমের মরদেহ দেশে পাঠাতে ১ লাখ টাকার প্রয়োজন। তা ছাড়া তাঁর পরিবারের চলার মতো কিছু অর্থ সহযোগিতা করা প্রয়োজন। আমরা টাকা সংগ্রহ শুরু করেছি। কোনো হৃদয়বান ব্যক্তি আর্থিক সাহায্য করতে চাইলে যোগাযোগ করার অনুরোধ করছি।’

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেষ সাক্ষীর জেরা চলছে

ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ পাওয়ার আশায় সাগরে জেলেরা

ভারতের নিষেধাজ্ঞা: স্থলবন্দর থেকে ফেরত আসছে রপ্তানি পণ্য

নিলামে গৌতম বুদ্ধের রত্নসম্ভার

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সমালোচনা জাতিসংঘের উদ্বেগ

ভারতের হামলা, পাকিস্তানের প্রস্তুতি

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ