সিরাজগঞ্জের চৌহালীতে খাষপুখুরিয়া ও বাঘুটিয়া ইউনিয়নের যমুনা নদীর পাড়ের বিভিন্ন জায়গায় অসময়ে ভাঙন শুরু হয়েছে।
গত দুই বছরে উপজেলার দক্ষিণাঞ্চল রক্ষায় বন্যায় তীব্র নদী ভাঙনের সময় জরুরি ভিত্তিতে কিছু জিও ব্যাগ ডাম্পিং করা হয়েছিল। যে সব স্থানে জিও ব্যাগ ডাম্পিং করা হয়েছিল তার বেশির ভাগ জায়গা বন্যার তীব্র স্রোতেও টিকে ছিল। কিন্তু পানি কমার সঙ্গে সঙ্গে জিও ব্যাগগুলো ধসে যেতে শুরু করেছে।
গত কয়েক বছরের অব্যাহত নদী ভাঙনে এ তিনটি ইউনিয়নের বেশ কিছু ওয়ার্ড যমুনায় বিলীন হয়েছে। গত কয়েক বছর আগে ৫ কিলোমিটার এলাকা বেড়িবাঁধের আওতায় এলেও এখনো অরক্ষিত দক্ষিণের আরও প্রায় ৫ কিলোমিটার এলাকা।
খবর পেয়ে টাঙ্গাইল পানি উন্নয়ন বোর্ডের সাব অ্যাসিস্ট্যান্ট ইঞ্জিনিয়ার সোলায়মান ভূঁইয়া ভাঙনস্থল পরিদর্শনে যান। গত শুক্রবার বিকেলে তিনি দেওয়ানগঞ্জ পাকা রাস্তার মাথা থেকে নৌকায় চরবিনানই পর্যন্ত নদী ভাঙনের চিত্র দেখেন। এ সময় ছবি তোলেন ও ভিডিওচিত্র ধারণ করেন তিনি।
সোলায়মান ভূঁইয়া জানান, ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জরুরি ভিত্তিতে কয়েকশ মিটার জিও ব্যাগ ডাম্পিং প্রকল্পের জন্য সুপারিশ করা হবে।