হোম > ছাপা সংস্করণ

বুদ্ধিজীবী তালিকায় নেই চিকিৎসক রবের নাম

সেলিম হায়দার, তালা (সাতক্ষীরা)

১৯৭১ সালে ৩ এপ্রিল ডা. সৈয়দ আবদুর রব সাতক্ষীরার তালা সদরের তিন রাস্তার মোড়ে তার নিজ চিকিৎসালয়ে তৎকালীন জয় বাংলার পতাকা উত্তোলন করেছিলেন। পতাকা উত্তোলন করায় স্থানীয় রাজাকার বাহিনী ও পাকিস্তানি সেনারা তাঁকে খুলনার কপিলমুনি ক্যাম্পে ধরে নিয়ে বর্বর অত্যাচার ও হত্যা করে লাশ কপোতাক্ষ নদে ভাসিয়ে দেয়।

এরপর স্বাধীনতার ৫০ বছর পার হলেও শহীদ বুদ্ধিজীবীদের তালিকায় নেই ডাক আবদুর রবের নাম। শহীদ বুদ্ধিজীবীর সংজ্ঞায় একজন চিকিৎসক হিসাবে আবদুর রবকে বুদ্ধিজীবীর তালিকায় অন্তর্ভূক্ত করা উচিৎ বলে দাবি করেছেন তাঁর ছেলে সৈয়দ আব্দুল্লাহেল কাফী মঞ্জু।

পারিবারাক সূত্রে জানা যায়, ১৯৭২ সালের ৬ এপ্রিল শহীদ ডা. সৈয়দ আবদুর রবের স্ত্রী মনোয়ারা খাতুনকে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান চিঠি দিয়েছিলেন। চিঠিতে বঙ্গবন্ধু উল্লেখ করেছিলেন, ‘আমাদের স্বাধীনতা সংগ্রামে আপনার স্বামী আত্মোৎসর্গ করেছেন। আপনাকে আমি গভীর দুঃখের সঙ্গে জানাচ্ছি আন্তরিক সমবেদনা। আর প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ ও কল্যাণ তহবিল থেকে আপনার পরিবারের সাহায্যার্থে সংশ্লিষ্ট মহকুমা প্রশাসকের কাছে এক হাজার টাকার চেক প্রেরিত হলো। চেক নম্বর-০১৩৬৯৮।’

সৈয়দ আব্দুল্লাহেল কাফি মনজু বলেন, ‘মুক্তিযোদ্ধাদের অনেকভাবে সহায়তা করেছেন বাবা। তাই তাঁর নাম বুদ্ধিজীবীর তালিকায় অন্তর্ভূক্ত করা উচিৎ বলে মনে করি। এ জন্য আমি মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাই কার্যক্রমে আবেদন করেছি।’

সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হুমায়ুন কবির বলেন, ‘পরিবার থেকে মুক্তিযোদ্ধা মন্ত্রণালয়ের আবেদন করলে তদন্তপূর্বক গেজেটের আওতাধীন করার সুপারিশ করা হবে।’

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেষ সাক্ষীর জেরা চলছে

ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ পাওয়ার আশায় সাগরে জেলেরা

ভারতের নিষেধাজ্ঞা: স্থলবন্দর থেকে ফেরত আসছে রপ্তানি পণ্য

নিলামে গৌতম বুদ্ধের রত্নসম্ভার

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সমালোচনা জাতিসংঘের উদ্বেগ

ভারতের হামলা, পাকিস্তানের প্রস্তুতি

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ