হোম > ছাপা সংস্করণ

৪০ বছর পর বন্ধুদের জমজমাট আড্ডা

হাবিবুর রনি, বাকৃবি

জীবনের এক অনন্য অভিজ্ঞতার স্থান বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস। প্রথম যখন ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীর আগমন ঘটে সেই দিনটা তার জীবনে অবিস্মরণীয় হয়ে থাকে তেমনি ছেড়ে যাওয়ার শেষ মুহূর্তটাও মনে দাগ কাটে সবারই। ক্যাম্পাসের সেই আনন্দের চিত্রই ফুটে উঠল বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) ১৯৮০-৮১ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থীদের মাঝে।

গতকাল শুক্রবার বেলা ১১টার দিকে শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিন মিলনায়তনে তাঁদের পুনর্মিলনী অনুষ্ঠান শুরু হয়েছে। এরপর আনন্দ শোভাযাত্রা বের করেন তাঁরা। দুদিনব্যাপী অনুষ্ঠানসূচির মধ্যে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং আজ খেলাধুলাসহ নানা আয়োজন রয়েছে।

দীর্ঘদিন পর বন্ধুদের কাছে পেয়ে আবেগাপ্লুত বাকৃবির এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. আবদুল বাতেন বলেন, দীর্ঘদিন পর বন্ধুদের সঙ্গে দেখা হলো, খুবই ভালো লাগছে। কর্মব্যস্ত জীবনে পুরোনো বন্ধুদের সঙ্গে গল্পগুজব, আড্ডা সত্যিই ভোলার মতো নয়।

আরেক শিক্ষার্থী আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন (এপিবিএন) এডিশনাল আইজিপি মোবারক হোসেন বলেন, ‘ক্যাম্পাসের অনেক পরিবর্তন হয়েছে। চিরচেনা বাকৃবি আরও নতুন লাগছে। এত পরিবর্তন সত্ত্বেও প্রাকৃতিক পরিবেশের অপরূপ সৌন্দর্য আজও আমাকে বিস্মিত করে। আমাদের সময়ে আড্ডা আর বিনোদনের কেন্দ্র ছিল ব্রহ্মপুত্র নদের পাড়।’

মৃত্তিকা সম্পদ উন্নয়ন ইনস্টিটিউটের পরিচালক শামসুন নাহার বলেন, ‘আমি সুলতানা রাজিয়া হলের আবাসিক ছাত্রী ছিলাম। তখন কৃষি অনুষদে প্রায় ৩৫০ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে মাত্র ৯ জন ছাত্রী ছিলাম। খুবই রোমাঞ্চকর ছিল ক্যাম্পাসের সময়।’

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেষ সাক্ষীর জেরা চলছে

ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ পাওয়ার আশায় সাগরে জেলেরা

ভারতের নিষেধাজ্ঞা: স্থলবন্দর থেকে ফেরত আসছে রপ্তানি পণ্য

নিলামে গৌতম বুদ্ধের রত্নসম্ভার

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সমালোচনা জাতিসংঘের উদ্বেগ

ভারতের হামলা, পাকিস্তানের প্রস্তুতি

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ