হোম > ছাপা সংস্করণ

দরুদ পাঠের গুরুত্ব ও ফজিলত

মুফতি খালিদ কাসেমি

দরুদ অত্যন্ত বরকতময় ও ফজিলতপূর্ণ আমল। রাসুল (সা.)-এর প্রতি দরুদ পাঠকারীদের আল্লাহ তাআলা বিভিন্ন পুরস্কারে ভূষিত করেন এবং তাদের ওপর অগণিত রহমত বর্ষণ করেন। রাসুল (সা.)-এর প্রতি দরুদ পাঠ করা প্রত্যেক মুমিনের জন্য আবশ্যক। প্রাপ্তবয়স্ক হওয়ার পর জীবনে একবার দরুদ পাঠ করা ফরজ। এতে কারও দ্বিমত নেই। (তাফসিরে কুরতুবি)

কোনো মজলিশে একাধিকবার হুজুর (সা.)-এর নাম উল্লেখ করা হলে ন্যূনতম একবার দরুদ পাঠ করা ওয়াজিব। তবে প্রত্যেকবার নাম নেওয়ার পর দরুদ পাঠ করা উত্তম। (রদ্দুল মুহতার) রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর নাম শোনার পরও যে ব্যক্তি দরুদ পাঠ করে না, হাদিসে তাকে কৃপণ বলা হয়েছে। মহানবী (সা.) বলেন, ‘যার সামনে আমার নাম উল্লেখ করা হলো, অথচ সে আমার প্রতি দরুদ পাঠ করল না, সে প্রকৃতই কৃপণ।’ (মুসনাদে আহমদ)

রাসুলুল্লাহ (সা.) থেকে বর্ণিত দরুদগুলোর মধ্যে শ্রেষ্ঠ হলো দরুদে ইব্রাহিম। এর ফজিলত বাকি সকল দরুদের চেয়ে বেশি। নামাজে পাঠ করার জন্য রাসুলুল্লাহ (সা.) এই দরুদ নির্বাচন করেছেন। তাই নামাজে এবং এর বাইরে এই দরুদ পাঠ করা উত্তম।

হাদিসে দরুদ পাঠের বিভিন্ন ফজিলত বর্ণিত হয়েছে। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি আমার ওপর একবার দরুদ পাঠ করবে, আল্লাহ তাআলা তার ওপর দশটি রহমত নাজিল করবেন।’ (মিশকাত) তিনি আরও বলেন, ‘কিয়ামতের দিন সেসব লোক আমার খুব কাছে থাকবে, যারা আমার ওপর বেশি বেশি দরুদ পাঠ করবে।’ (তিরমিজি) 
তাই আসুন, বেশি বেশি দরুদ পাঠ করি এবং এর মাধ্যমে দুনিয়া ও আখিরাতের প্রভূত কল্যাণ লাভ করি।

লেখক: শিক্ষক ও ইসলাম বিষয়ক গবেষক

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেষ সাক্ষীর জেরা চলছে

ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ পাওয়ার আশায় সাগরে জেলেরা

ভারতের নিষেধাজ্ঞা: স্থলবন্দর থেকে ফেরত আসছে রপ্তানি পণ্য

নিলামে গৌতম বুদ্ধের রত্নসম্ভার

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সমালোচনা জাতিসংঘের উদ্বেগ

ভারতের হামলা, পাকিস্তানের প্রস্তুতি

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ