হোম > ছাপা সংস্করণ

শত বছরের বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী সংকট, পাঠদানেও অবহেলা

নিয়ামতপুর (নওগাঁ) প্রতিনিধি 

নওগাঁর নিয়ামতপুরে এক শ বছরের পুরোনো এক সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীর সংখ্যা কমেছে। এ ছাড়া বিদ্যালয়ে পাঠদান নিয়ে শিক্ষকদের অবহেলার রয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।

উপজেলার বাহাদুরপুর ইউনিয়নের লতিফপুর গ্রামের রাস্তার পাশে ১৯০৫ সালে নির্মিত হয় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়টি। বর্তমানে এই বিদ্যালয়ে ৮৫ জন শিক্ষার্থী রয়েছে বলে জানান প্রধান শিক্ষিকা লতিফপুর গ্রামের নুরেজা খাতুন। কিন্তু ওই বিদ্যালয়ের দায়িত্বে থাকা সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তা রনজিৎ কুমার শিকদারের দাবি, ওই স্কুলে ৬৬ জন শিক্ষার্থী রয়েছে।

সরেজমিনে দেখা গেছে, গত বুধবার সকালে কয়েকজন শিক্ষার্থী বাইরে খেলাধুলায় ব্যস্ত ছিল। স্কুলে প্রধান শিক্ষিকা ও একজন সহকারী শিক্ষক বাইরে দাঁড়িয়ে ছিলেন। স্কুলে পাঁচজন শিক্ষক থাকলেও একজন শিক্ষিকা মাতৃত্বকালীন ছুটিতে রয়েছেন। আরেকজন ২০ দিনের ছুটিতে রয়েছেন। এ ছাড়া আরও এক শিক্ষক স্কুলের কাজে বাইরে রয়েছেন বলে জানান প্রধান শিক্ষিকা নুরেজা বেগম।

স্থানীয় বাসিন্দা লতিফপুর গ্রামের খৈয়বর রহমান অভিযোগে করে বলেন, এই বিদ্যালয় থেকে পড়াশোনা করে অনেকেই বড় কর্মকর্তা হয়েছেন। কিন্তু বর্তমানের অবস্থা খুব শোচনীয়। শিক্ষকদের অবহেলার কারণে অনেক শিক্ষার্থী ঝরে পড়ছে।

আবুল বাশার বলেন, ‘আমার ছেলে দ্বিতীয় শ্রেণিতে পড়াশোনা পড়লেও স্বরবর্ণ বলতে পারে না। উপায়ান্তর না পেয়ে পাশের এক কেজি স্কুলে ভর্তি করাই। এখন অনেকটা অগ্রগতি হয়েছে।’ তিনি আরও বলেন, লতিফপুর গ্রামের তিনজন শিক্ষক থাকায় অনেক শিক্ষক দেরি করে স্কুলে আসেন। কখনো ক্লাস না করেই বাড়ি ফিরতে হয় শিক্ষার্থীদের।

প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা শহিদুল ইসলাম বলেন, শিক্ষার মান উন্নয়নের জন্য নতুন একটি ভবন নির্মাণ করা হয়েছে। শিক্ষকদের কোনো গাফিলতি থাকলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেষ সাক্ষীর জেরা চলছে

ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ পাওয়ার আশায় সাগরে জেলেরা

ভারতের নিষেধাজ্ঞা: স্থলবন্দর থেকে ফেরত আসছে রপ্তানি পণ্য

নিলামে গৌতম বুদ্ধের রত্নসম্ভার

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সমালোচনা জাতিসংঘের উদ্বেগ

ভারতের হামলা, পাকিস্তানের প্রস্তুতি

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ