হোম > ছাপা সংস্করণ

অর্থনীতিতে রাখা অবদানই বাঁচিয়ে রাখবে তাঁকে

মানুষ মরে গেলে মাটির সঙ্গে মিশে যায়। তবে কিছু কিছু মানুষ মরে গেলেও তাদের অসামান্য কৃতকর্মের রেশ থেকে যায় পরিবারে, সমাজে, দেশে। তেমনই একজন মানুষ আকতার হোসেন। যিনি বাংলাদেশের ইলেকট্রনিক পণ্য বাজারজাতের সঙ্গে জড়িত অন্যতম শীর্ষ প্রতিষ্ঠান র‌্যাংগসের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান এবং ভারতীয় মোটরসাইকেল প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান টিভিএসের বাংলাদেশের ভাইস চেয়ারম্যান।

গত শুক্রবার তিনি চলে গেছেন না-ফেরার দেশে। ৩০ বছর ধরে তিনি ইলেকট্রনিক পণ্যের অ্যাসেম্বল, উৎপাদন, আমদানি, রপ্তানি, মেরামতসহ যাবতীয় সেবা এবং এর মধ্য দিয়ে বিপুল মানুষের কর্মসংস্থান ও ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের কাজের সুযোগ করে দিয়ে নিজেকে অন্য উচ্চতায় নিয়ে গেছেন।

র‌্যাংগসের সেলস অ্যান্ড মার্কেটিং বিভাগের মহাব্যবস্থাপক জানে আলম আজকের পত্রিকাকে জানান, আকতার হোসেন ১৯৬৭ সালে উচ্চশিক্ষার জন্য জাপানে যান। পড়াশোনা শেষে ১৯৭২ সালে দেশে ফিরে আসেন। এরপরই তিনি ১৯৭২ সালে হুসাইন ট্রেডিং নামে ট্রেডিং ব্যবসা দিয়ে তাঁর ব্যবসায়িক জীবন শুরু করেন। এ সময় তিনি জাপানি পণ্য সনি ও মিতসুবিশি গাড়ি বাংলাদেশে নিয়ে আসেন। ১৯৯৪ সালে র‌্যাংগস ইলেকট্রনিক নামে নিজের ইলেকট্রনিক প্রতিষ্ঠানের বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করে এবং র‌্যাংগসই বাংলাদেশে একমাত্র প্রতিষ্ঠান, যা জাপানের স্বনামধন্য ব্র্যান্ড সনি পণ্য ৩০ বছর ধরে বাংলাদেশে বাজারজাত করে আসছে।

র‌্যাংগসের কর্মকর্তা জানে আলম আরও জানান, আকতার হোসেন র‌্যাংগসের মাধ্যমে বিশ্বখ্যাত ব্র্যান্ড প্যানাসনিক, ফুজি, ডাইসান, এনজার, টাইগার ও হাইসেন্স পণ্যের বাজারজাত করেন বাংলাদেশে। তাঁর প্রতিষ্ঠানে সরাসরি কর্মরত প্রায় ২০ হাজার মানুষ। পরোক্ষভাবে আরও প্রায় ৮০ হাজার মানুষ তাঁর প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে যুক্ত।

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেষ সাক্ষীর জেরা চলছে

ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ পাওয়ার আশায় সাগরে জেলেরা

ভারতের নিষেধাজ্ঞা: স্থলবন্দর থেকে ফেরত আসছে রপ্তানি পণ্য

নিলামে গৌতম বুদ্ধের রত্নসম্ভার

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সমালোচনা জাতিসংঘের উদ্বেগ

ভারতের হামলা, পাকিস্তানের প্রস্তুতি

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ