টাঙ্গাইলের কালিহাতীর এলেঙ্গা পৌর এলাকায় নির্মাণাধীন একটি ভবন থেকে গতকাল বুধবার সকালে সুমাইয়া আক্তার (১৫) নামের এক স্কুলছাত্রীর গলাকাটা রক্তাক্ত লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। পাশে রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে ছিল মনির নামের এক কিশোর। আশঙ্কাজনক অবস্থায় উদ্ধার করে তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
কালিহাতী থানার ওসি মোল্লা আজিজুর রহমান জানান, টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে মনিরকে ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। ঘটনাস্থল থেকে রক্তাক্ত ছুরি উদ্ধার করা হয়েছে।
নিহত সুমাইয়া উপজেলার পালিমা গ্রামের ফেরদৌস আলমের মেয়ে। সে এলেঙ্গা উচ্চ বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণির ছাত্রী ছিল। আর আহত মনির (১৭) উপজেলার মশাজান গ্রামের মেহের আলীর ছেলে। সে পরিবহনশ্রমিক।
ওসি মোল্লা আজিজুর রহমান বলেন, ঘটনাস্থল থেকে কিশোরীর লাশ উদ্ধার করা হয়। কিশোরকে উদ্ধার করে দ্রুত হাসপাতালে পাঠানো হয়। তবে কী কারণে এমন ঘটনা ঘটেছে বা কে ঘটিয়েছে তা এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
র্যাব-১২-এর কোম্পানি কমান্ডার লেফটেন্যান্ট কমান্ডার মোহাম্মদ আবদুল্লাহ আল মামুন ঘটনাস্থল পরিদর্শন শেষে আজকের পত্রিকাকে জানান, ‘আমরা এ ঘটনার রহস্য উদঘাটনে ছায়া তদন্ত করছি। আমাদের গোয়েন্দা টিম কাজ করছে।’