হোম > ছাপা সংস্করণ

‘বাপের পেশা’ আঁকড়ে বিষ্ণু

বালিয়াডাঙ্গী (ঠাকুরগাঁও) প্রতিনিধি

পূজা ও মেলায় শিশুদের খেলনা ও মাটির তৈরি সামগ্রী বিক্রি করে জীবিকা নির্বাহ করে আসছেন বিষ্ণু পাল। এতে অনেক সময় লোকসান হলেও বাপ-দাদার এই পেশা আঁকড়ে আছেন তিনি।

বিষ্ণুর বাড়ি বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার আমজানখোর ইউনিয়নের উদয়পুর গ্রামে। অনেক বছর ধরে তিনি মাটির জিনিসপত্র তৈরি করে বিক্রি করে আসছেন। এতেই স্ত্রী ও চার মেয়েকে নিয়ে তাঁর সংসার চলে যাচ্ছে।

গত বৃহস্পতিবার বড়বাড়ী ইউনিয়নের বড়কোট গ্রামের কালিপূজার মেলায় খেলনা বিক্রির ফাঁকে কথা হয় বিষ্ণুর সঙ্গে। তিনি আজকের পত্রিকাকে জানান, তাঁর বাবা সবকান্ত পাল ৩০ বছরের বেশি সময় ধরে নিজ এলাকাসহ আশপাশের জেলার মেলায় গিয়ে মাটির জিনিসপত্র বিক্রি করেছেন। এ পেশায় ছিলেন তাঁর দাদা ও পূর্ব পুরুষেরাও। আগের দিনগুলোতে এসব খেলনার অনেক চাহিদা থাকলেও কালের পরিবর্তনে প্লাস্টিকের খেলনার ভিড়ে চাহিদা কমেছে। রং, মাটি কেনা ও তৈরি করে বাজারে বিক্রি পর্যন্ত অনেক সময় আসল টাকা তুলতেই হিমশিম খেতে হয় তাঁদের।

বিষ্ণু জানান, মাটির জিনিসপত্র তৈরি করার সময় তাঁর কাজে স্ত্রী ও মেয়েরা সহযোগিতা করেন।

৫০০ টাকা দিয়ে নদীর ধারের কালো শক্ত মাটি কিনে তা দিয়ে তৈরি করা খেলনার বর্তমান বাজারমূল্য ৩ হাজার টাকা। তবে গেল দুবছর ধরে করোনার কারণে মেলাগুলো সীমিত হওয়ায় ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছেন তাঁরা।

বেচাকেনার ফাঁকে বিষ্ণু জানান, মাটির তৈরি খেলনার বাজারমূল্য ৩ টাকা থেকে ৪০ টাকা পর্যন্ত। কড়া রোদ থাকলে প্রতিদিন একজন কারিগর ১ হাজার টাকার মাটির খেলনা বানাতে পারেন। বড় মেলা হলে বেচাকেনাও হয় ২ থেকে ৪ হাজার টাকা পর্যন্ত।

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেষ সাক্ষীর জেরা চলছে

ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ পাওয়ার আশায় সাগরে জেলেরা

ভারতের নিষেধাজ্ঞা: স্থলবন্দর থেকে ফেরত আসছে রপ্তানি পণ্য

নিলামে গৌতম বুদ্ধের রত্নসম্ভার

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সমালোচনা জাতিসংঘের উদ্বেগ

ভারতের হামলা, পাকিস্তানের প্রস্তুতি

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ