হোম > ছাপা সংস্করণ

প্রক্রিয়াতেই আটকে আছে হলের সংস্কার

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের হল খুলতে তিন দিন বাকি থাকলেও অনেক হলেই বড় বাজেটের সংস্কারের কাজ এখনো শুরু হয়নি। এর মধ্যে ১৬ অক্টোবর পর্যন্ত পূজার ছুটি চলছে। ফলে বাহ্যিক পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতার মধ্যেই সীমাবদ্ধ হল খোলার প্রস্তুতি। তবে প্রাধ্যক্ষ পরিষদ বলছে, রং, পানির লাইনসহ বড় বাজেটের কাজগুলোর টেন্ডার প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে সময় লাগছে। ফলে সংস্কারকাজ আটকে আছে।

করোনায় দেড় বছরের বেশি সময় বন্ধ থাকার পর রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলগুলো আগামী ১৭ অক্টোবর খোলার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কর্তৃপক্ষ।

বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থ ও হিসাব শাখা সূত্রে জানা যায়, রাবির ১৭টি আবাসিক হলসহ ক্যাম্পাসের সার্বিক সংস্কারের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি) থেকে ৫ কোটি ১০ লাখ টাকার বরাদ্দ দেওয়া হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে হলগুলোর কাছ থেকে চাহিদা নেয় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। সেই অনুযায়ী প্রকৌশল দপ্তরের মাধ্যমে প্রত্যেক হল সংস্কারের জন্য টেন্ডার আহ্বান করা হয়। কিন্তু এসব টেন্ডারের কাজ এখনো শুরু হয়নি। তবে ছোট ছোট বরাদ্দের কাজ কয়েকটি হলে হয়েছে।

গত সোমবার বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলগুলোতে সরেজমিনে দেখা যায়, ১৭টি হলের মধ্যে অন্তত ৭টি হলের সামনে বেসিন বসানো হয়নি।

আবাসিক হল প্রাধ্যক্ষ কমিটির আহ্বায়ক জুলকার নায়েন বলেন, ‘আবাসিক হলগুলোর মধ্যে ছাত্রদের রুমের ভেতরের অবস্থা এখনো আমরা জানতে পারিনি। তবে কমন স্পেস, ওয়াশ রুম, ডাইনিং-ক্যান্টিন পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতার কাজ শেষ হয়েছে। বড় বাজেটের কাজগুলো টেন্ডার প্রক্রিয়ার বিলম্বের কারণে শুরু হয়নি।’

বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান প্রকৌশলী আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘সবকিছু নিয়মের মধ্য দিয়ে করতে হয়। টেন্ডার আহ্বানের পর কিছুদিন সময় দিতে হয়। বেশির ভাগ ছাত্রহলের টেন্ডার সম্পন্ন হয়ে গেছে। দ্রুতই ওয়ার্ক অর্ডার দেওয়া হবে।’

টেন্ডারে বিলম্ব হওয়ার কারণ জানতে চাইলে প্রধান প্রকৌশলী বলেন, উপাচার্য অনুপস্থিত থাকায় অর্থ কমিটির সভা সম্পন্ন হয়নি। ফলে টেন্ডার আহ্বানে বিলম্ব হয়েছে। ফলে সে সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের বড় ধরনের কোনো অর্থ বরাদ্দ আসেনি।

বিশ্ববিদ্যালয়ের সহউপাচার্য অধ্যাপক সুলতান উল ইসলাম বলেন, ‘আশা করছি, শিক্ষার্থীরা হলে ওঠার আগেই অন্তত বিদ্যুৎ ও পানির ব্যবস্থা করা যাবে। যেহেতু দীর্ঘদিন এফসি ও সিন্ডিকেট হয়নি, তাই টেন্ডার প্রক্রিয়া করতে সময় লেগেছে। অল্প সময়ের মধ্যেই সব শেষ করতে পারব।’

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেষ সাক্ষীর জেরা চলছে

ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ পাওয়ার আশায় সাগরে জেলেরা

ভারতের নিষেধাজ্ঞা: স্থলবন্দর থেকে ফেরত আসছে রপ্তানি পণ্য

নিলামে গৌতম বুদ্ধের রত্নসম্ভার

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সমালোচনা জাতিসংঘের উদ্বেগ

ভারতের হামলা, পাকিস্তানের প্রস্তুতি

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ