এটা কোনো রকমের নিষেধাজ্ঞা না। এটা দেশটির সিদ্ধান্ত। তবে এতে খুশি হওয়ার কোনো কারণ নেই। এর সঙ্গে অন্য কিছু জড়ানো ঠিক নয়। অনেকেই লিখেছেন, ওদের রাষ্ট্রদূতদের নিরাপত্তা প্রটোকল কমানোর কারণে এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে দেশটি। কিন্তু দুটোর সঙ্গে মেলানোর সুযোগ নেই।
বিএনপি তো গত মঙ্গলবার রাজধানীর ধানমন্ডিতে আন্দোলনের নামে বাস পুড়িয়েছে, পুলিশকে পিটিয়েছে। এটা তো গণতন্ত্রের অংশ নয়। সার্বিকভাবে আমাদের সবাইকে একত্রিত হয়ে নির্বাচনকে আরও সুন্দর, সুষ্ঠু এবং দায়বদ্ধমূলক করা উচিত। সে চেষ্টাই করছে সরকার।
আমাদের সমস্যা হচ্ছে, কেউ নির্বাচনে পরাজিত হলেই কারচুপি হয়েছে বলে অভিযোগ করেন। আমেরিকার পরাজিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প তো এখনো নির্বাচনে পরাজয় স্বীকার করেননি। তা হলে ওখানে কি সুষ্ঠু হয়েছে? জার্মানিতে নির্বাচন নিয়ে অভিযোগ উঠেছিল। মোটকথা, নির্বাচন নিয়ে সব দেশেই কিছু না কিছু অভিযোগ করেন পরাজিত প্রার্থী।
আমরা আবারও বলি, বাংলাদেশের নির্বাচন সুষ্ঠু হবে। এর জন্য সব রাজনৈতিক দলকে যথাযথভাবে নির্বাচন প্রক্রিয়ার সঙ্গে সম্পৃক্ত হওয়ার জন্য বলেছি। অনেক ক্ষেত্রে অনেক জায়গায় ভিসানীতি করা হয়। এখানে আমেরিকাও একটা ভিসানীতি করেছে। দেখা যাক কী হয়।
মোহাম্মদ জমির,
চেয়ারম্যান, আন্তর্জাতিক উপকমিটি, আওয়ামী লীগ