হোম > ছাপা সংস্করণ

২৯ মানতা পরিবার ঠাঁই পাচ্ছে ডাঙায়

পটুয়াখালী ও রাঙ্গাবালী প্রতিনিধি

‘হারা জীবন নৌকা আছিলাম, কোনো দিন মাডিতে হুইয়া (মাটিতে ঘুমিয়ে) পর্যন্ত দেহি নাই। এহন সরকার আমাগো ডাঙায় ঘর দেবে আর নৌকায় থাকতে হইবে না’ কথাগুলো বলছিলেন রাঙ্গাবালীর চরমোন্তাজের জলেভাসা মানতা পল্লির রুস্তম সরদার।

মানতা পল্লির সব থেকে বয়স্ক রুস্তম সরদারের বয়স এখন ৯০–এর কোঠায়। জন্ম থেকে এই বয়স পর্যন্ত তাঁর পরিবারের ছেলে-মেয়ে, নাতি-পুতি সবাই নৌকায় বসবাস করছেন। জীবনের শেষ প্রান্তে এসে তিনি এখন সেমিপাকা টিনের তৈরি ঘরে উঠবেন, এটা শুনে তাঁর যেন অপেক্ষার প্রহর আর শেষ হচ্ছে না। শুধু রুস্তম সরদার না, আরও ২৯টি মানতা পরিবার নদী থেকে ডাঙায় ফিরছে।

রাঙ্গাবালীর ইউএনও মাসফাকুর রহমান বলেন, ‘বাংলাদেশের নাগরিক হলেও মানতা পরিবারে কারও জাতীয় পরিচয়পত্র ছিল না। এ কারণে গত বছর তাঁদের জাতীয় পরিচয়পত্র দেওয়া হয় এবং এ বছর তাঁদের ঘর দেওয়া হবে।’

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেষ সাক্ষীর জেরা চলছে

ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ পাওয়ার আশায় সাগরে জেলেরা

ভারতের নিষেধাজ্ঞা: স্থলবন্দর থেকে ফেরত আসছে রপ্তানি পণ্য

নিলামে গৌতম বুদ্ধের রত্নসম্ভার

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সমালোচনা জাতিসংঘের উদ্বেগ

ভারতের হামলা, পাকিস্তানের প্রস্তুতি

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ