হোম > ছাপা সংস্করণ

পাকিস্তানের কাশ্মীর-নীতি যে কারণে ব্যর্থ

দ্বিতীয় দফায় নির্বাচিত হওয়ার পর ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সরকার ২০১৯ সালের ৫ আগস্ট জম্মু-কাশ্মীরের সংবিধান স্বীকৃত বিশেষ মর্যাদা বাতিল করে, যা অঞ্চলটির মূল ধারার রাজনীতিবিদ ও জনগণের জন্য একটি বড় ধাক্কা। এ সিদ্ধান্তের পর পাকিস্তান বড় বড় কথা বললেও আন্তর্জাতিক মহলে মোদি সরকারের বিরুদ্ধে বলতে গেলে কোনো জনমতই গঠন করতে পারেনি।

তাই আন্তর্জাতিক ও আঞ্চলিক পর্যায়ের পরিবর্তিত পরিস্থিতির আলোকে কাশ্মীর বিষয়ে পাকিস্তানকে বাস্তবসম্মত নীতি গ্রহণ করতে সুপারিশ করেছেন দেশটির সাবেক রাষ্ট্রদূত ও ‘লাহোর কাউন্সিল ফল ওয়ার্ল্ড অ্যাফেয়ার্সের’ প্রেসিডেন্ট জাভিদ হোসেন।

দেশটির দ্য ডন পত্রিকার অনলাইনে এক কলামে তিনি লেখেন, চল্লিশ ও পঞ্চাশের দশকেও কাশ্মীর বিষয়ে ভারতের বিরুদ্ধে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে প্রস্তাব পাস করানোর মতো সক্ষমতা ছিল পাকিস্তানের। বর্তমানে তা নেই। ২০১৯ সালের ঘটনায় তা স্পষ্ট প্রমাণিত হয়েছে।’

কাশ্মীর ইস্যুতে পাকিস্তানের নৈতিক ও আইনি অবস্থান বাদ দিয়ে বাস্তবতার আলোকে সিদ্ধান্ত নেওয়ার আহ্বান জানিয়ে জাভিদ হোসেন লেখেন, চীনের মতো আঞ্চলিক পরাশক্তির ঘনিষ্ঠ হতে গিয়ে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে নিঃসঙ্গ হয়ে পড়ছে পাকিস্তান। তা ছাড়া ভারতের তুলনায় পাকিস্তানের অর্থনীতি, সামরিক শক্তি দুর্বল, যা দিল্লির সঙ্গে প্রতিযোগিতায় ইসলামাবাদকে পিছিয়ে রাখছে।

বিদ্যমান পরিস্থিতিতে অর্থনীতি, সামরিক খাত শক্তিশালী করার পাশাপাশি বিভিন্ন গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে প্রয়োজনীয় স্বাধীনতা দিতে সুপারিশ করেছেন সাবেক এ রাষ্ট্রদূত। এ ছাড়া উদ্যোগী হয়ে ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতেও মত দিয়েছেন তিনি।

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেষ সাক্ষীর জেরা চলছে

ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ পাওয়ার আশায় সাগরে জেলেরা

ভারতের নিষেধাজ্ঞা: স্থলবন্দর থেকে ফেরত আসছে রপ্তানি পণ্য

নিলামে গৌতম বুদ্ধের রত্নসম্ভার

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সমালোচনা জাতিসংঘের উদ্বেগ

ভারতের হামলা, পাকিস্তানের প্রস্তুতি

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ