হোম > ছাপা সংস্করণ

মাছ ধরার নিষেধাজ্ঞার সময় সাগরে থাকা খুঁটি না তোলার দাবি

সীতাকুণ্ড (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি

সাগরে জালপাতার জন্য কিছু দূর পরপর খুঁটি স্থাপন করেন জেলেরা। এই খুঁটি স্থাপন যেমন পরিশ্রমের কাজ, তেমনি ব্যয়বহুল। এ জন্য সাগর থেকে জাল তোলা হলেও খুঁটিগুলো তোলা হয় না। পরে আবার ওই খুঁটিতেই জাল পেতে মাছ ধরেন জেলেরা। এভাবেই চলে জেলেদের মাছ শিকার। সম্প্রতি সাগরে ৬৫ দিন মাছ শিকার নিষিদ্ধ করেছে সরকার। ফলে জেলেরা জাল তুলে নিয়ে আসেন। আগের মতোই রয়ে যায় খুঁটিগুলো।

কিন্তু এবার সেই খুঁটিগুলোই সব উপড়ে ফেলছে নৌ পুলিশ। এতে ক্ষুদ্ধ হয়ে উঠেছেন জেলেরা। গত শুক্রবার বিকেলে এই খুঁটি উপড়ে ফেলার প্রতিবাদে চট্টগ্রাম-৪ সীতাকুণ্ড আসনের সংসদ সদস্য দিদারুল আলম, উপজেলা চেয়ারম্যান এস এম আল মামুন, ইউএনও, সীতাকুণ্ড প্রেসক্লাবসহ সংশ্লিষ্ট দপ্তরে স্মারকলিপি দিয়ে এসব খুঁটি তোলা বন্ধ করার দাবি জানান তাঁরা।

এ সময় জেলেদের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন উত্তর চট্টলা জেলে কল্যাণ ফেডারেশনের সভাপতি লিটন দাশ, জেলে জীবন কৃষ্ণ দাশ, বিপ্লব দাশ, কৃষ্ণ দাশ, নিরঞ্জন জল দাশ, ইন্দ্রলাল দাশ, সুভাষ দাশ, বাঞ্চারাম ও সাগর দাশসহ আরও অনেকে।

জেলেরা জানান, সাগরে মাছ ধরা বন্ধ থাকায় জেলেরা এমনিতেই অনেক লোকসানের শিকার হচ্ছেন। এখন খুঁটিগুলো তুলে ফেলায় নিষেধাজ্ঞা উঠে যাওয়ার পর তাঁদের আবারও লাখ লাখ টাকা খুঁটির পেছনে ব্যয় করে মাছ ধরার ব্যবস্থা করতে হবে। অতীতে সাগর থেকে কোনো খুঁটি তোলা হতো না, এখনো যেন কোনো খুঁটি তোলা না হয়, সে দাবি জানান তাঁরা।

এদিকে সাগর থেকে খুঁটি তোলার বিষয়ে জানতে কুমিরা নৌ পুলিশের পরিদর্শক মো. একরাম উল্ল্যাহকে একাধিকবার মোবাইলে ফোন করেও তাঁকে পাওয়া যায়নি।

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেষ সাক্ষীর জেরা চলছে

ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ পাওয়ার আশায় সাগরে জেলেরা

ভারতের নিষেধাজ্ঞা: স্থলবন্দর থেকে ফেরত আসছে রপ্তানি পণ্য

নিলামে গৌতম বুদ্ধের রত্নসম্ভার

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সমালোচনা জাতিসংঘের উদ্বেগ

ভারতের হামলা, পাকিস্তানের প্রস্তুতি

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ