হোম > ছাপা সংস্করণ

ডামুড্যায় নির্বাচনী অফিস ভাঙচুর

ডামুড্যা (শরীয়তপুর) প্রতিনিধি

ডামুড্যা উপজেলার ধানকাঠি ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনকে সামনে রেখে উত্তেজনা বিরাজ করছে এলাকায়। এতে ঘোড়া প্রতীকের প্রার্থী গোলাম মাওলা রতনের ভূঁইয়া বাজারের নির্বাচনী অফিসে হামলা-ভাঙচুরের অভিযোগ উঠেছে।

গতকাল শুক্রবার স্থানীয় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও দলীয় নেতারা নির্বাচনী ক্যাম্পটি পরিদর্শন করেন। এ সময় নেতারা স্থানীয় প্রশাসনের কাছে বিচার দাবি করেন। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে ইউনিয়নজুড়ে উত্তেজনা বিরাজ করছে। তবে সব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন আনারস প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী আব্দুর রাজ্জাক।

সরেজমিনে ক্লাবটিতে থাকা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু, জননেত্রী শেখ হাসিনা, প্রয়াত জাতীয় বীর আব্দুর রাজ্জাক এবং স্থানীয় সাংসদ নাহিম রাজ্জাকের ছবি ভাঙচুর অবস্থায় মেঝেতে পড়ে থাকতে দেখা যায়। এতে ক্ষোভে ফুঁসে উঠেছে ঘোড়া প্রতীকের নেতা-কর্মীরা।

গোলাম মাওলা রতন অভিযোগ করেন, তাঁর নির্বাচনী ক্লাব, প্রচারে নেমে তিনি ও তাঁর কর্মীরা নানা ধরনের হামলার শিকার হচ্ছেন। বিভিন্ন জায়গায় তাঁর নির্বাচনী পোস্টার ছিঁড়ে ফেলা হচ্ছে, আমার কর্মী ও সমর্থকদের বিভিন্ন রকম ভয়ভীতি দেখানো হচ্ছে। এ বিষয়ে রিটার্নিং কর্মকর্তা বরাবর লিখিত অভিযোগ করেছেন তিনি।

গোলাম মাওলা রতন বলেন, ‘আমি সবচেয়ে বেশি কষ্ট পেয়েছি যে, ওঁরা জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ছবি, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছবি, সাবেক মন্ত্রী জাতীয় নেতা আব্দুর রাজ্জাকের ছবি ও এলাকার সাংসদ নাহিম রাজ্জাকের ছবিও ভাঙচুর করে পদদলিত করেছে। আমি এই ঘটনার তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি এবং আশু বিচার দাবি করছি।’

অভিযোগের বিষয়ে আনারস প্রতীকের চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী আব্দুর রাজ্জাক পিন্টু বলেন, ‘আমি আমার কর্মী-সমর্থকদের শুরু থেকেই বলে দিয়েছি যে, আপনারা কারও সঙ্গে কোনো ধরনের দ্বন্দ্ব সংঘাতে যাবেন না। আমি মনে করি, বিষয়টি সম্পূর্ণ তাদের সাজানো। তা-না হলে নির্বাচনী ক্লাবে কেন জাতির জনক বঙ্গবন্ধু, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, জাতীয় নেতা আব্দুর রাজ্জাক ও বর্তমান সাংসদ নাহিম রাজ্জাকের ছবি রাখা হয়েছে। আমিও এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত সাপেক্ষে বিচার দাবি করছি।’

এ বিষয়ে উপজেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা শেখ আজিজুর রহমান বলেন, ‘বিষয়টি আমি আপনাদের মাধ্যমে জানতে পারলাম। এখনো আমি কোনো লিখিত অভিযোগ পাইনি। লিখিত অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

ডামুড্যা থানার ওসি শরীফ আহমেদ বলেন, ‘আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে পুলিশ প্রশাসন কাজ করে যাচ্ছে। এই ঘটনায় অতিরিক্ত জেলা পুলিশ সুপার সাইফুল ইসলাম এবং ইউএনও নাহিয়ান আহমেদ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।’

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেষ সাক্ষীর জেরা চলছে

ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ পাওয়ার আশায় সাগরে জেলেরা

ভারতের নিষেধাজ্ঞা: স্থলবন্দর থেকে ফেরত আসছে রপ্তানি পণ্য

নিলামে গৌতম বুদ্ধের রত্নসম্ভার

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সমালোচনা জাতিসংঘের উদ্বেগ

ভারতের হামলা, পাকিস্তানের প্রস্তুতি

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ