হোম > ছাপা সংস্করণ

৫০ বছরেও প্রাপ্য সম্মান পাননি শহীদ বুদ্ধিজীবীরা

কাউখালী (পিরোজপুর) প্রতিনিধি

কাউখালীতে ৫০ বছর পার হয়ে আবার ঘুরেফিরে সামনে আসছে ১৪ ডিসেম্বর শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস। ১৯৭১ সালের এই দিনে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী ও তাঁদের দেশীয় দোসর রাজাকার, আলবদর ও আলশামস বাঙালি জাতির বিবেক বুদ্ধিজীবীদের ধরে নিয়ে পৈশাচিকভাবে নির্যাতন চালায়। বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করে বাঙালি জাতিকে মেধাশূন্য করে। অনেক বুদ্ধিজীবীর লাশের কোনো চিহ্ন আজও খুঁজে পাওয়া যায়নি।

কাউখালীর সন্তান দুই শহীদ বুদ্ধিজীবী ড. আবুল খায়ের ও মো. এয়াকুব মিয়াকে তাঁদের নিজ জন্মস্থানে কেউ তেমনভাবে স্মরণ করছেন না।

কাউখালী উপজেলার কাঠালিয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন শহীদ বুদ্ধিজীবী ড. আবুল খায়ের। তিনি তৎকালীন ঢাক বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাসের রিডার (সহকারী অধ্যাপক) ছিলেন। ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর আলবদর বাহিনী তাঁকে বিশ্ববিদ্যালয়ের কোয়ার্টার থেকে ধরে নিয়ে যায়। পরে তাঁকে রায়েরবাজার বদ্ধভূমিতে নির্মম নির্যাতন চালিয়ে হত্যা করে লাশ গুম করে। পরবর্তীতে ৪ জানুয়ারি তাঁর লাশ উদ্ধার করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চত্বরে কবর দেওয়া হয়।

অন্যদিকে আরেক শহীদ বুদ্ধিজীবী ইয়াকুব মিয়া। তিনি কাউখালীর পারসাতুরিয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক গভর্নর থাকার সময় তিনি তাঁর একান্ত সচিব হিসেবে কর্মরত ছিলেন। ১৫ ডিসেম্বর তাঁকে ঢাকার তোপখানার রোডের বাসা থেকে ধরে নিয়ে যায় আলবদর বাহিনী। মোহাম্মদপুর কাটাসুরের ইটখোলায় তাঁকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। পরে ১৯ ডিসেম্বর তাঁর লাশ পাওয়া গেলে আজিমপুরে কবর দেওয়া হয় তাঁকে।

শহীদ বুদ্ধিজীবী আবুল খায়েরের ভাতিজি সুলতানা নীলা বলেন, ‘বাংলাদেশের মানুষ স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী পালন করার প্রস্তুতি নিচ্ছে। অথচ শহীদ বুদ্ধিজীবীদের পরিবার এখনো অন্ধকারে আছে।’

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেষ সাক্ষীর জেরা চলছে

ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ পাওয়ার আশায় সাগরে জেলেরা

ভারতের নিষেধাজ্ঞা: স্থলবন্দর থেকে ফেরত আসছে রপ্তানি পণ্য

নিলামে গৌতম বুদ্ধের রত্নসম্ভার

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সমালোচনা জাতিসংঘের উদ্বেগ

ভারতের হামলা, পাকিস্তানের প্রস্তুতি

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ