হোম > ছাপা সংস্করণ

‘শান্তিতে থাকবার চাই’

আরিফুল ইসলাম রিগান, কুড়িগ্রাম

‘আমার কেউ নাই, বাবা। আমার শ্যাষ বয়সে একটু থাকার ব্যবস্থা করি দেন। একটা ঘরের ব্যবস্থা করি দিলে খুব উপকার হয়। শ্যাষ কয়টা দিন একটু শান্তিতে থাকবার চাই। মাইনষের বাড়ি বাড়ি থাকন লাগে, খাওন লাগে। কোনো সাহায্যও পাই না।’ কথাগুলো বলেন কুড়িগ্রামের উলিপুর উপজেলার বেগমগঞ্জ ইউনিয়নের ব্রহ্মপুত্র অববাহিকার মোল্লারহাট-সংলগ্ন রসুলপুর গ্রামের সত্তরোর্ধ্ব আমেনা বেগম।

আমেনা রসুলপুর গ্রামের মৃত আলিমুদ্দিনের মেয়ে। তাঁর নিজের জমি কিংবা ঘর নেই। প্রতিদিন সূর্যাস্তের সময় হলেই আমেনার চিন্তা হয় কোথায় রাত কাটাবেন। ওই গ্রামের ভেতরেই যাযাবরের মতো জীবন যাপন করছেন তিনি। কখনো স্বজনদের বাড়িতে আবার কখনো গ্রামের পরিচিতদের ঘরে আশ্রয় মেলে থাকার। খাবারের জন্যও অন্যের মুখাপেক্ষী হতে হয় তাঁকে। তাঁর আপন ভাই থাকলেও ভিক্ষাবৃত্তি করে সংসার চালানোয় ওই ভাইয়ের সংসারে ঠাঁই মেলেনি।

সরকারি সাহায্য পাওয়ার বিষয়ে আমেনা বলেন, ‘বন্যা হইলে কিছু পাই। না হইলে কপালে কিছু জোটে না বাবা।’ আমেনার অসহায়ত্বের সত্যতা পাওয়া যায় বেগমগঞ্জ ইউনিয়নের চেয়ারম্যান বাবলু মিয়ার কথায়ও। তিনি বলেন, ‘ঘর পাইলে আমেনার জন্য ব্যবস্থা করা হবে।’

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেষ সাক্ষীর জেরা চলছে

ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ পাওয়ার আশায় সাগরে জেলেরা

ভারতের নিষেধাজ্ঞা: স্থলবন্দর থেকে ফেরত আসছে রপ্তানি পণ্য

নিলামে গৌতম বুদ্ধের রত্নসম্ভার

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সমালোচনা জাতিসংঘের উদ্বেগ

ভারতের হামলা, পাকিস্তানের প্রস্তুতি

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ