হোম > ছাপা সংস্করণ

ঘেরের পাড়ে সবজি চাষে স্বাবলম্বী চাষি

রাসেল আহমেদ, তেরখাদা (খুলনা)

খুলনার তেরখাদায় ঘেরের পাড়ে সবজি চাষ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। উপজেলার ছয়টি ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামের তিন হাজার ঘেরে এ পদ্ধতিতে চাষাবাদ করে স্বাবলম্বী হয়েছেন চাষিরা। এসব ঘেরের পাড় এখন সবুজে ছেয়ে গেছে।

তেরখাদা উপজেলার আজগড়া ইউনিয়নসহ বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, ঘেরের বেড়িতে বাঁশ-খুঁটি ও নেটের জাল দিয়ে মাচা বানিয়ে তাতে ফসল ফলিয়েছেন চাষিরা।

ঘেরের পাড়ে লতাপাতার মধ্যে ঝুলছে লাউ, শসা, উচ্ছে, চিচিঙ্গা, টমেটো, চালকুমড়া, মিষ্টিকুমড়া, এমনকি তরমুজও।

সেই সঙ্গে ঘেরের পাড় ধরে বেয়ে চলেছে পুঁইশাকের ডগা। গাছ ভরে ধরেছে ঢ্যাঁড়স। এমন দৃশ্য দেখে চোখ জুড়িয়ে যায়। ঘেরের পাড়ে উৎপাদিত এসব শাকসবজি উপজেলার চাহিদা মিটিয়ে চলে যাচ্ছে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে। ঘেরের পানিতে মাছ চাষ আর পাড়ে সবজি চাষ করে এসব এলাকার কৃষকেরা এখন তাঁদের দিন বদলে ফেলেছেন। যদিও চলতি মৌসুমে অনাবৃষ্টির কারণে যেমন মৎস্য চাষ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে, তেমনি ঘেরের বেড়িতে শাকসবজির চাষও ব্যাহত হচ্ছে।

আজগড়া এলাকার শংকর বিশ্বাস, রবি বিশ্বাস, সুজিত মালি ও আলী গাজি বলেন, ‘ঘেরে মাছ ও পাড়ে সবজি চাষ করে আমরা ভালোই আছি। সংসারে সচ্ছলতা ফিরেছে।’

আজগড়া ইউপি চেয়ারম্যান কৃষ্ণ মেনন রায় বলেন, ‘ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলগুলোতে শুধু ঘের আর ঘের। বিশেষ করে আমার ইউনিয়নে ১০ হাজার লোকের বাস। তাঁদের মধ্যে ৮০ ভাগ মানুষই ঘেরে মাছ ও ঘেরপাড়ে সবজি চাষ করে ভাগ্য বদল করেছেন।’

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেষ সাক্ষীর জেরা চলছে

ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ পাওয়ার আশায় সাগরে জেলেরা

ভারতের নিষেধাজ্ঞা: স্থলবন্দর থেকে ফেরত আসছে রপ্তানি পণ্য

নিলামে গৌতম বুদ্ধের রত্নসম্ভার

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সমালোচনা জাতিসংঘের উদ্বেগ

ভারতের হামলা, পাকিস্তানের প্রস্তুতি

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ