হোম > ছাপা সংস্করণ

রমজানে ওমরাহর ফজিলত

মুফতি মুহাম্মদ জাকারিয়া আল-আজহারি

হজ ও ওমরাহর ফজিলত অপরিসীম। হজের সময় নির্ধারিত হলেও বছরের যেকোনো সময় ওমরাহ করা যায়। মহানবী (সা.) বলেন, ‘এক ওমরাহর পর আরেক ওমরাহ—উভয়ের মধ্যবর্তী সময়ের (গুনাহর) জন্য কাফফারাস্বরূপ। আর জান্নাতই হলো কবুল হজের প্রতিদান।’ (বুখারি) তাই সামর্থ্য থাকলে এবং সুযোগ পেলে ওমরাহ পালন করা উচিত। তা ছাড়া, অধিক ওমরাহ পালনের মাধ্যমে আল্লাহ তাআলা বান্দার রিজিকে বরকত দেন। মহানবী (সা.) বলেন, ‘তোমরা ধারাবাহিক হজ ও ওমরাহ আদায় করতে থাকো। এ দুই আমল দারিদ্র্য ও গুনাহ বিদূরিত করে দেয়—যেমন হাপরের আগুনে লোহা ও সোনা-রুপার ময়লা-জং দূরীভূত হয়ে থাকে।’ (তিরমিজি)

পবিত্র রমজান মাস সমাগত। এ মাসে ওমরাহ পালন করলে হজের সমতুল্য সওয়াব পাওয়া যায়। তাই সামর্থ্যবানদের উচিত, ওমরাহ করে আল্লাহর নৈকট্য অর্জনের চেষ্টা করা। হজরত ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত, মহানবী (সা.) এক আনসারি নারীকে বললেন, ‘আমাদের সঙ্গে হজ করতে তোমার বাধা কিসের?’ (বর্ণনাকারী বলেন) ‘ইবনে আব্বাস (রা.) নারীর নাম বলেছিলেন; কিন্তু আমি ভুলে গিয়েছি।’ ওই নারী বললেন, ‘আমাদের একটি পানি বহনকারী উট ছিল; কিন্তু তাতে অমুকের বাবা ও তার ছেলে (অর্থাৎ নারীটির স্বামী ও ছেলে) আরোহণ করে চলে গেছেন। আর আমাদের জন্য রেখে গেছেন পানি বহনকারী আরেকটি উট, যার দ্বারা আমরা পানি বহন করে থাকি।’ মহানবী (সা.) বললেন, ‘আচ্ছা, রমজান এলে তখন ওমরাহ করে নিয়ো। কারণ, রমজানের একটি ওমরাহ একটি হজের সমতুল্য।’ (বুখারি)

মুফতি মুহাম্মদ জাকারিয়া আল-আজহারি, মুহাদ্দিস, আল-জামিয়া আল-ইসলামিয়া, পটিয়া, চট্টগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেষ সাক্ষীর জেরা চলছে

ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ পাওয়ার আশায় সাগরে জেলেরা

ভারতের নিষেধাজ্ঞা: স্থলবন্দর থেকে ফেরত আসছে রপ্তানি পণ্য

নিলামে গৌতম বুদ্ধের রত্নসম্ভার

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সমালোচনা জাতিসংঘের উদ্বেগ

ভারতের হামলা, পাকিস্তানের প্রস্তুতি

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ