হোম > ছাপা সংস্করণ

রাণীনগরে কালভার্ট ভেঙে ভোগান্তি , দুর্ঘটনার আশঙ্কা

রাণীনগর (নওগাঁ) প্রতিনিধি

নওগাঁর রাণীনগর-আদমদীঘি সড়কের সিলমাদার নামক স্থানে কালভার্ট ভেঙে গেছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন বিভিন্ন যানবাহনের চালক ও সাধারণ মানুষ। ৫/৬ মাস আগে কালভার্টটি ভেঙে গেলেও এখন পর্যন্ত মেরামতের কোনো উদ্যোগ নেয়নি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। ফলে যেকোনো সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনার আশঙ্কা করা হচ্ছে।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, রাণীনগর উপজেলার আবাদপুকুর থেকে আদমদীঘি-বগুড়া সড়কটি পাকাকরণ ও কালভার্ট নির্মাণের কাজ করে এলজিইডি। পরে বিভিন্ন সময়ে কার্পেটিংয়ের কাজ করলেও কালভার্ট সংস্কারে কোনো উদ্যোগ নেয়নি কর্তৃপক্ষ। ভারী যান চলাচলে ৫/৬ মাস আগে ওই সড়কের সিলমাদার নামক স্থানে কালভার্টের মাঝখানের অংশ ভেঙে যায়।

বাস চালক খোরশেদ আলম জানান, এই সড়ক দিয়ে আবাদপুকুর থেকে সরাসরি বগুড়া শহরে বাস চলাচল করে। সড়কে থাকা কালভার্ট ভেঙে যাওয়ায় যানবাহন চলাচলে বিঘ্ন ঘটে। এতে দুর্ঘটনার সম্ভাবনা বেড়ে গেছে।

ট্রাক চালক জামিল আহম্মেদ জানান, ধানের মোকাম খ্যাত আবাদপুকুর বাজারের সব ধান ও ভারী মালামাল এই রাস্তা দিয়েই বহন করা হচ্ছে। ভারী যান বাহনের কারণে কালভার্টটি ভেঙে গেছে। কালভার্টটি ভেঙে গেলেও মেরামতের কোনো উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে না।

সিএনজিচালিত অটোরিকশার আব্দুল জব্বার বলেন, ঝুঁকি নিয়ে ভারী যানবাহন চলাচল করছে। যেকোনো মুহূর্তে কালভার্টটি পুরো ভেঙে পড়ে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যেতে পারে। দ্রুত সংস্কারের দাবি জানান তিনি।

রাণীনগর উপজেলা এলজিইডি প্রকৌশলী শাহ মো. শহিদুল হক বলেন, ‘আদমদীঘি-আবাদপুকুর হয়ে আত্রাইয়ের পতিসর পর্যন্ত রাস্তাটি মজবুত, টেকসই ও প্রশস্তকরণের জন্য বড় একটি প্রকল্পের আওতায় নেওয়া হয়েছে। আশা করছি আগামী বছর নাগাদ কাজ শুরু হবে। যে কারণে ছোট কাজগুলোতে হাত দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। তার পরও পথচারীদের দুর্ভোগ বিবেচনায় কালভার্টটি দ্রুত সংস্কার করা হবে।’ 

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেষ সাক্ষীর জেরা চলছে

ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ পাওয়ার আশায় সাগরে জেলেরা

ভারতের নিষেধাজ্ঞা: স্থলবন্দর থেকে ফেরত আসছে রপ্তানি পণ্য

নিলামে গৌতম বুদ্ধের রত্নসম্ভার

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সমালোচনা জাতিসংঘের উদ্বেগ

ভারতের হামলা, পাকিস্তানের প্রস্তুতি

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ