হোম > ছাপা সংস্করণ

গ্রামের খেলা শহরে

পাবনা প্রতিনিধি

বাদ্য-বাজনার তালে তালে নানা কসরত। দল বেঁধে মাঠে নামা। এরপর একে একে তাদের কৌশল প্রদর্শন। কে কাকে, কতটা ফাঁকি দিয়ে লাঠির আঘাত করবে, তারই প্রতিযোগিতা। বিজয় দিবস উপলক্ষে গতকাল বৃহস্পতিবার এই লাঠিখেলার আয়োজন করে পাবনা জেলা কৃষক লীগ।

দুপুরে পাবনা শহরের স্বাধীনতা চত্বরে লাঠিখেলার উদ্বোধন করেন জেলা কৃষক লীগের সহসভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মেজবাউর রহমান রোজ। এ সময় জেলা কৃষক লীগের সভাপতি শহিদুর রহমান শহিদসহ অন্য নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

জেলার বিভিন্ন উপজেলার লাঠিয়াল দল এই খেলায় অংশ নেয়। লাঠিখেলা উপভোগ করতে ভিড় জমে নানা বয়সী মানুষের।

সদর উপজেলার ভাড়ারা গ্রামের বাসিন্দা আকবর আলী বলেন, গ্রামে আগে প্রায়ই লাঠিখেলা হতো। এখন আর দেখা যায় না। শহরে তো আরও দেখা যায় না। তারপরও যারা শহরের মধ্যে লাঠিখেলার আয়োজন করেছেন তাদের ধন্যবাদ। এমন আয়োজন নিয়মিত হওয়া দরকার।

জেলার চাটমোহর উপজেলার ফৈলজানা ইউনিয়নের নেংড়ি গ্রামের লাঠিয়াল দলের নেতা শতবর্ষী আয়েন উদ্দিন প্রামাণিক বলেন, ‘৬০ বছর ধরে আমি লাঠি খেলি। মনের টান থেকে এখনো ধরে আছি লাঠিখেলা।’

একই উপজেলার হান্ডিয়াল গ্রামের কেশবপুর লাঠিয়াল দলের নেতা আব্দুল করিম বলেন, ‘বংশ পরম্পরায় আমরা খেলাটাকে ধরে রেখেছি। আশা করি বাংলাদেশ যত দিন আছে এই লাঠিখেলাও তত দিন টিকে থাকবে।’

জেলা কৃষক লীগের সহসভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মেজবাউর রহমান রোজ বলেন, ডিজিটাল প্রযুক্তির কারণে নতুন প্রজন্ম মোবাইল আর ইন্টারনেটে ডুবে আছে। তারা গ্রামবাংলার শেকড়ের ঐতিহ্য যাতে ভুলে না যায়, সে কারণে লাঠিখেলার আয়োজন করা হয়েছে।

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেষ সাক্ষীর জেরা চলছে

ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ পাওয়ার আশায় সাগরে জেলেরা

ভারতের নিষেধাজ্ঞা: স্থলবন্দর থেকে ফেরত আসছে রপ্তানি পণ্য

নিলামে গৌতম বুদ্ধের রত্নসম্ভার

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সমালোচনা জাতিসংঘের উদ্বেগ

ভারতের হামলা, পাকিস্তানের প্রস্তুতি

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ