হোম > ছাপা সংস্করণ

আধিপত্য বাড়াতে সীমান্তে কৌশলী চীন

ভারত-চীন সীমান্তের লাদাখের প্যানগং হ্রদের ওপর চীনের সেতু নির্মাণের কাজ প্রায় শেষের দিকে। দৃশ্যমান হয়েছে প্রায় ৪০০ মিটার সেতু। কয়েক মাসের মধ্যেই সম্পূর্ণ সেতু চলাচলের জন্য প্রস্তুত হবে। সম্প্রতি প্রকাশিত স্যাটেলাইটের কয়েকটি ছবির বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি। এ সেতু ব্যবহার করে পূর্ব লাদাখের এই হ্রদের দুই পাড়ে দ্রুত সেনা মোতায়েন করতে পারবে চীন।

৮ মিটার চওড়া সেতুটি প্যানগংয়ের উত্তর তীরে অবস্থিত চীনের সামরিক ঘাঁটি থেকে সামান্য দক্ষিণে। ২০২০ সালে ভারত ও চীনের সেবাবাহিনীর মধ্যে সংঘাতের সময় এখানেই সামরিক হাসপাতাল ও সেনা জমায়েতের ছবি পাওয়া যায়।

গত রোববার প্রকাশিত স্যাটেলাইটের ছবিতে দেখা যায়, ভারী ক্রেন দিয়ে সেতুর পিলার এবং স্ল্যাবস যুক্ত করছেন কর্মীরা। কাজের অগ্রগতি দেখে বিশ্লেষকেরা বলছেন, আর মাত্র কয়েক মাস লাগতে পারে। তবে রুটগ শহর থেকে এখানে আসার রাস্তা বানাতে আরও সময় লাগবে। হ্রদের সবচেয়ে সংকীর্ণ জায়গায় বানানো হচ্ছে এ সেতু। এত দিন এক পাড় থেকে অন্য পাড়ে যেতে সেনাদের ২০০ কিলোমিটার ঘুরতে হতো। এ সেতু হলে মাত্র ৫০ কিলোমিটার যেতে হবে।

১৯৫৮ সাল থেকে অঞ্চলটি চীনের হলেও ভারত বলছে সেতুটি সম্পূর্ণ অবৈধ। সামরিক বিশ্লেষক সিম ট্যাক বলেন, অঞ্চলটিকে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা হিসেবে বলে আসছে ভারত। ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলছে, ৬০ বছর ধরে এ এলাকা অবৈধভাবে দখল করে রেখেছে চীন। এখানেই বানানো হচ্ছে সেতুটি।

২০২০ সালের সংঘাতের সময় ভারতীয় সেনারা হ্রদের দক্ষিণ তীরে কৈলাশ রেঞ্জের ওপর চলে গিয়েছিল। ফলে এ এলাকায় চীন বাহিনীর আধিপত্য কমে যায়। সেতুটি হলে ভারতীয় বাহিনী সে সুযোগ পাবে না। বিতর্কিত এলাকায় দ্রুত সেনা ও সামরিক সরঞ্জাম পাঠাতে পারবে চীন। একে ভারতীয় সামরিক শক্তি বাড়ানোর বিরুদ্ধে চীনের কড়া জবাব হিসেবেই দেখছেন বিশ্লেষকেরা।

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেষ সাক্ষীর জেরা চলছে

ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ পাওয়ার আশায় সাগরে জেলেরা

ভারতের নিষেধাজ্ঞা: স্থলবন্দর থেকে ফেরত আসছে রপ্তানি পণ্য

নিলামে গৌতম বুদ্ধের রত্নসম্ভার

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সমালোচনা জাতিসংঘের উদ্বেগ

ভারতের হামলা, পাকিস্তানের প্রস্তুতি

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ