হোম > ছাপা সংস্করণ

কনটেইনারজটের শঙ্কা

আবু বকর ছিদ্দিক, চট্টগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের ইয়ার্ডে ধারণ ক্ষমতা এখন প্রায় ৫৩ হাজার কনটেইনার। তবে বন্দরের অপারেশনাল কার্যক্রম স্বাভাবিক রাখতে ধারণ ক্ষমতার ১৫ শতাংশ জায়গা খালি রাখতে হয়। সে হিসেবে সব মিলিয়ে বন্দরের ৪০ হাজার কনটেইনারের বেশি না রাখাই ভালো। কিন্তু গতকাল বুধবার পর্যন্ত ৪১ হাজার ৯১৮টি কনটেইনার টিইউস বন্দরের ইয়ার্ডে জমা হয়েছে। সে হিসেবে এখন ধারণ ক্ষমতা একেবারেই কানায় কানায়। এ কারণে আবারও কনটেইনার জটের আশঙ্কা করা হচ্ছে।

সাপ্লাই চেইন সচল রাখতে বন্দর থেকে দ্রুত কনটেইনার ডেলিভারি নিতে এর মধ্যেই চট্টগ্রাম চেম্বার, বিজিএমইএসহ প্রায় ২০টি স্টেক হোল্ডারকে চিঠি দিয়েছে চট্টগ্রাম বন্দর। কিন্তু তাতে খুব একটা সাড়া মেলেনি। এ অবস্থা চলতে থাকলে বন্দরে কনটেইনার জট তৈরি হয়ে অচলাবস্থা সৃষ্টির আশঙ্কা করছেন সংশ্লিষ্টরা।

চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ সূত্র জানায়, চট্টগ্রাম বন্দরের কার্যক্রম সপ্তাহের ৭ দিন ২৪ ঘণ্টা চালু থাকলেও শুক্র থেকে রোববার—এই তিন দিনসহ সরকারি ছুটির দিনগুলোয় কনটেইনার ডেলিভারির পরিমাণ কমে যায়। ফলে ইয়ার্ডে আমদানি কনটেইনারের স্তূপ জমে যায়।

একদিকে ইয়ার্ডে জমে আছে কনটেইনার, অন্যদিকে জাহাজ থেকে খালাসের অপেক্ষায় রয়েছে আরও হাজারো কনটেইনার। নানা দেশ থেকে বন্দর অভিমুখী কনটেইনারবাহী জাহাজের আগমনও থেমে নেই। এ কারণে গত বছরের মাঝামাঝিতে আমদানি-রপ্তানি চরমভাবে ব্যাহত হয়েছিল। এবারও সেই আশঙ্কা করা হচ্ছে।

ছুটির দিন ছাড়া চট্টগ্রাম বন্দর থেকে প্রতিদিন ৪ থেকে সাড়ে ৪ হাজার কনটেইনার ডেলিভারি হয়। তবে শুক্র, শনি ও রোববার ডেলিভারি ২ হাজার একক কনটেইনারের নিচে নেমে আসে।

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেষ সাক্ষীর জেরা চলছে

ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ পাওয়ার আশায় সাগরে জেলেরা

ভারতের নিষেধাজ্ঞা: স্থলবন্দর থেকে ফেরত আসছে রপ্তানি পণ্য

নিলামে গৌতম বুদ্ধের রত্নসম্ভার

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সমালোচনা জাতিসংঘের উদ্বেগ

ভারতের হামলা, পাকিস্তানের প্রস্তুতি

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ