হোম > ছাপা সংস্করণ

জলমহালে অবৈধভাবে মাছ ধরার অভিযোগ

জগন্নাথপুর (সুনামগঞ্জ) প্রতিনিধি

জগন্নাথপুরে নলজুর নদীর জলমহাল থেকে অবৈধভাবে মাছ ধরে বিক্রির অভিযোগ উঠেছে। গত শনিবার মৎস্যজীবীদের পক্ষ থেকে মৎস্য আরোহণ বন্ধে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবরে একটি লিখিত অভিযোগ দেওয়া হয়।

অভিযোগে মৎস্যজীবীরা বলেন, ভূমি আপিল বোর্ডের আদেশ অনুযায়ী প্রকৃত মৎস্যজীবীদের কাছ থেকে টোকেন প্রথায় খাজনা আদায় করে মাছ ধরার অনুমতি দিতে জগন্নাথপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার দপ্তর থেকে সম্প্রতি জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে প্রতিবেদন দেওয়া হয়। যার প্রেক্ষিতে টোকেন প্রথার মাধ্যমে খাজনা প্রদানের বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন থাকা অবস্থায় একটি প্রভাবশালী মহল প্রকাশ্যে ডাক জাল দিয়ে লাখ লাখ টাকার মাছ লুট করে নিচ্ছে।

মৎস্যজীবী সুরাই দাস জানান, গত ৫ বছর ধরে একটি প্রভাবশালী মহল সরকারকে খাজনা না দিয়ে অবৈধভাবে মাছ ধরছে।

মৎস্যজীবী আব্দুল করিম বলেন, ‘আমাদের আবেদনের প্রেক্ষিতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে জেলা প্রশাসকের কাছে মৎস্যজীবীদের নামের তালিকা সুপারিশ করে পাঠানো হলেও খাজনা নিতে দেরি হচ্ছে। এ সুযোগে প্রভাবশালী মহল অবৈধভাবে মাছ ধরছে।’

জগন্নাথপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সাজেদুল ইসলাম বলেন, নলজুর নদী প্রথম ও দ্বিতীয় খণ্ডের উন্মুক্ত জলাশয় থেকে মাছ ধরতে প্রকৃত মৎস্যজীবীদের তালিকা তৈরি করে জেলা প্রশাসকের কাছে পাঠানো হয়েছে। টোকেন ফি দিয়ে মৎস্যজীবীদের মাছ ধরার বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন। এ অবস্থায় অবৈধভাবে মাছ ধরার বিষয়ে পদক্ষেপ নেওয়া হবে।

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেষ সাক্ষীর জেরা চলছে

ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ পাওয়ার আশায় সাগরে জেলেরা

ভারতের নিষেধাজ্ঞা: স্থলবন্দর থেকে ফেরত আসছে রপ্তানি পণ্য

নিলামে গৌতম বুদ্ধের রত্নসম্ভার

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সমালোচনা জাতিসংঘের উদ্বেগ

ভারতের হামলা, পাকিস্তানের প্রস্তুতি

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ