হোম > ছাপা সংস্করণ

সেই সুর

আলতাফ মাহমুদ

আলতাফ মাহমুদ বরিশালে থাকতেই ঝুঁকে পড়েন গণসংগীতের দিকে। বরিশালের এক জনসভায় গেয়েছিলেন ‘ম্যায় ভুখা হু’। তাতে শ্রোতারা তন্ময় হয়ে গিয়েছিল। গাজীউল হকের ছোট ভাই নিজামুল হক আর আলতাফ মাহমুদ গণসংগীত নিয়ে কাজ করেছেন অনেক দিন। রাজনীতির পাশাপাশি সংস্কৃতিও যে গণজাগরণে ভূমিকা রাখতে পারে, সেটা বুঝতেন আলতাফ মাহমুদ।

রাজনীতিটা ঢুকে পড়েছিল আলতাফ মাহমুদের শরীরে। ধূমকেতু শিল্পী সংঘের সঙ্গে যুক্ত হন তিনি। এরপর পূর্ব পাকিস্তান যুবলীগের সঙ্গে যোগাযোগ হয়। যুবলীগের সাংস্কৃতিক ফ্রন্টেই যে নিজেকে তিনি খুঁজে পাবেন, তাতে বিস্মিত হওয়ার কিছু নেই।

১৯৫২ সালের একুশে ফেব্রুয়ারি ঢাকা কলেজের ছাত্র আবদুল গাফ্‌ফার চৌধুরী হাসপাতালে খুলি উড়ে যাওয়া রফিকের লাশ দেখেন। সেটাই ছিল ‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো’ গানটি লেখার অনুপ্রেরণা। গানটিতে প্রথম সুর দিয়েছিলেন শিল্পী ও সুরকার আবদুল লতিফ। তাঁর সুরেই প্রথম বছর গানটি গাওয়া হয়। এরপর গানটিতে সুর দেন আলতাফ মাহমুদ। তিনবার তিনি সুরে পরিবর্তন আনেন। এখন আমরা যে সুরটির সঙ্গে পরিচিত, সেটি তৃতীয়বার পরিবর্তন করার পর যা দাঁড়িয়েছে, সেটি।

আবদুল লতিফ যখন আলতাফ মাহমুদের করা সুরটি শুনলেন, তখন খুশিতে তাঁকে বুকে চেপে ধরেছিলেন। পরে আবদুল লতিফের লেখা ‘ওরা আমার মুখের ভাষা কাইড়া নিতে চায়’ গানটি গেয়েছেন বহুবার। আবদুল লতিফ বলেছেন, এই গানটি আলতাফ মাহমুদ যতটা দরদ দিয়ে গেয়েছেন, সে রকম আর কেউ গায়নি। তিনি লিখেছেন, ‘আলতাফের মতো করে আর কেউ ওই গানটি গাইতে পারেনি কোনো দিন, এমনকি আমি নিজেও না। তার সুরে যে আবেগ এবং অর্থ প্রকাশ পেত, তা না শুনলে বোঝানো যাবে না।’

১৯৬৭ সালে পল্টন ময়দানে লাখো শ্রোতার উপস্থিতিতে তিন দিনব্যাপী ‘জ্বলছে আগুন ক্ষেতেখামারে’ মঞ্চস্থ হয়। এই গীতি নৃত্যনাট্যের সংগীত পরিচালক ছিলেন আলতাফ মাহমুদ।

সূত্র: গুণীজনডটওআরজিডটবিডি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেষ সাক্ষীর জেরা চলছে

ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ পাওয়ার আশায় সাগরে জেলেরা

ভারতের নিষেধাজ্ঞা: স্থলবন্দর থেকে ফেরত আসছে রপ্তানি পণ্য

নিলামে গৌতম বুদ্ধের রত্নসম্ভার

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সমালোচনা জাতিসংঘের উদ্বেগ

ভারতের হামলা, পাকিস্তানের প্রস্তুতি

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ