মাঙ্কিপক্স প্রতিরোধে দেশের স্বাস্থ্য বিভাগ থেকে সতর্কতা জারি করা হলেও দিনাজপুরের হিলি ইমিগ্রেশন চেকপোস্টে নেই বাড়তি কোনো সতর্কতা।
পাসপোর্টধারী কোনো যাত্রীর মধ্যে অস্বাভাবিক লক্ষণ দেখা গেলে, তাঁকে ইমিগ্রেশন মেডিকেল দলের কাছে নেওয়া হয় বলে জানান চেকপোস্ট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বদিউজ্জামান।
বদিউজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, মাঙ্কিপক্স ভাইরাসের সতর্কতার বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের কাছ থেকে তাঁরা এখনো কোনো চিঠি বা নির্দেশনা পাননি। তবে তাঁরা ব্যক্তিগতভাবে সতর্ক রয়েছেন।
পাসপোর্টধারী কোনো যাত্রী মধ্যে অস্বাভাবিক লক্ষণ দেখা গেলে, সেই যাত্রীকে মেডিকেল দলের কাছে উপস্থিত করা হয়।
হাকিমপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা শ্যামল কুমার দাস জানান, করোনার সময় থেকে হিলি ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট একটি মেডিকেল দল কাজ করছে। তাদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে, ভারত থেকে আগত কোনো যাত্রীর মধ্যে অস্বাভাবিক কোনো কিছু দেখতে পেলে, তারা যেন ভালোভাবে সে যাত্রীকে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে। মাঙ্কিপক্সের বিষয়ে সতর্ক অবস্থানে রয়েছে উপজেলা স্বাস্থ্য বিভাগ।
উল্লেখ্য, হিলি ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট দিয়ে প্রতিদিন ২০০ থেকে ২৫০ পাসপোর্টধারী যাত্রী ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে যাওয়া-আসা করেন। এ ছাড়া আগের মতোই যাত্রী পারাপার স্বাভাবিক রয়েছে।