হোম > ছাপা সংস্করণ

শীতে জবুথবু গাইবান্ধার মানুষ

গাইবান্ধা প্রতিনিধি

গাইবান্ধায় দুই দিন ধরে হঠাৎ করে ঘন কুয়াশা পড়তে শুরু করেছে। সারা দিন ঘন কুয়াশায় আচ্ছন্ন থাকে গোটা জেলা। তাপমাত্রা দিনের বেলায় ২০ থেকে ২২ ডিগ্রি সেলসিয়াসে থাকলেও রাতে তা নেমে আসে ১২ ডিগ্রির নিচে।

সেই সঙ্গে হিমেল হাওয়া। শীতের কারণে সন্ধ্যার পর রাস্তায় লোক চলাচল কমে গেছে। ঘন কুয়াশার কারণে অনেকে দিনের বেলায় গাড়ির হেডলাইট জ্বালিয়ে চলাচল করছেন। এ ছাড়া শীত থেকে বাঁচতে পুরোনো কাপড়ের দোকানে মানুষের উপচে পড়া ভিড় দেখা গেছে।

জানা যায়, গত রোববার সকাল থেকে কনকনে হিমেল বাতাস বইতে শুরু করে। হঠাৎ করে শীত বেড়ে যাওয়ায় গরিব মানুষ বিপাকে পড়েন। রাতে গুঁড়িগুঁড়ি বৃষ্টির মতো ঝরে কুয়াশা। ফলে শীতের তীব্রতা মারাত্মকভাবে বেড়ে যায়। দুপুরের পর থেকেই জবুথবু হয়ে পড়ে এ অঞ্চলের মানুষ। জেলার চরাঞ্চলগুলোর মানুষ ও গবাদিপশুর অবস্থা আরও ভয়াবহ। বিশেষ করে সুন্দরগঞ্জ, ফুলছড়ি, সাঘাটা ও সদর উপজেলার বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ এবং চরাঞ্চলের মানুষের দুর্ভোগ বেড়ে গেছে। শীতে সাধারণ মানুষ বিশেষ করে শিশু ও বয়স্করা কষ্ট পাচ্ছেন বেশি।

এ ছাড়া জেলার তিস্তা, ব্রহ্মপুত্র ও যমুনা নদীপথে ঘন কুয়াশার কারণে নৌ-চলাচল বিঘ্নিত হওয়ায় চরাঞ্চলের মানুষ বিপাকে পড়েছেন। ফলে মূল ভূমির সঙ্গে চরাঞ্চলের মানুষের যোগাযোগ ব্যাহত হচ্ছে।

জেলা কৃষি বিভাগ সূত্র জানায়, ঘন কুয়াশার কারণে সরিষাখেতের ফুল ঝরে পড়ছে এবং বীজতলায় বোরো ধানের চারা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। এ ছাড়া রবি ফসলও ক্ষতিগ্রস্ত হবে বলে আশঙ্কা করছে কৃষি বিভাগ।

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেষ সাক্ষীর জেরা চলছে

ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ পাওয়ার আশায় সাগরে জেলেরা

ভারতের নিষেধাজ্ঞা: স্থলবন্দর থেকে ফেরত আসছে রপ্তানি পণ্য

নিলামে গৌতম বুদ্ধের রত্নসম্ভার

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সমালোচনা জাতিসংঘের উদ্বেগ

ভারতের হামলা, পাকিস্তানের প্রস্তুতি

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ